বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer PDF

0
বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer PDF
বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer PDF

বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer

বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer : বন্ধুরা, আজকে আপনাদের জন্য আলোচনা করা হলো বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer । স্কুল, কলেজ ও সমস্ত সরকারি চাকরীর পরীক্ষাতে বা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য (All Comparative Exam: WBPSC, WBCS, WBP SI, WBP Constable, SSC, School Service, Railway exam etc) বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস খুবি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এই বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer পড়লেই নিশ্চিত কমন পাবেন।

  ইতিহাসে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন এই বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer in Bengali । আপনারা যারা বিভিন্ন পরীক্ষার জন্য বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer in Bengali খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্ন ও উত্তর ভালো করে পড়তে পারেন। সাথে পিডিফ ফাইলের ডাউনলোড (PDF File Download) লিঙ্ক নীচে দেওয়া হয়েছে।

বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস

বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের নব আন্দোলনের কারণ সমূহ :

  • সে সময় ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান ছিল খুব ব্যয়বহুল এবং পশুবলি প্রথা ছিল খুব জটিল এবং এর অর্থও হারিয়েছিল । 
  • জাতিভেদ প্রথা ছিল খুব কঠোর নিয়মে আবদ্ধ , বৌদ্ধধর্ম ও জৈনধর্ম জনসাধারণকে সম্মানের । আসনে বসাত । 
  • ব্রাম্মণদের শ্রেষ্ঠত্ব জনসাধারণকে অতিষ্ঠ করে তুলেছিল । 
  • ধর্মীয় পাঠ্যপুস্তকগুলি ছিল সবই সংস্কৃত ভাষায় লিখিত । এর ফলে জনসাধারণের কাছে পুস্তকগুলি অনুধাবনযােগ্য ছিল না । 

বৌদধধর্ম :

বৌদ্ধধর্মের নিদর্শন হল তিনটি স্তম্ভ । 

  1. বুদ্ধদেব বৌদ্ধধর্মের প্রতিষ্ঠাতা । 
  2. বুদ্ধদেবের শিক্ষা হল ধম্ম ।
  3. বৌদ্ধধর্মাবলম্বী সন্ন্যাসী ও সন্ন্যাসিনীদের প্রতিষ্ঠান হল সংঘ । 

বুদবদেব :

  • বুদ্ধদেব শাক্যমুনি বা তথাগত নামে পরিচিত । নেপালের কপিলাবস্তুর কাছে লুম্বিনী নামক স্থানে । ৫৬৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে বৈশাখী পূর্ণিমার দিনে বুদ্ধদেব জন্মগ্রহণ করেন । 
  • তার পিতা শুদ্ধোদন ছিলেন শাক্যশাসক । + কোশল রাজবংশের মহামায়া তার মা । বুদ্ধদেবের জন্মের ৭ দিন পরে তার মা মারা যান । 
  • বৈমাত্রেয় মা গৌতমীর কাছে তিনি প্রতিপালিত হন । 
  • ১৬ বছর বয়সে যশােধরার সঙ্গে তার বিবাহ হয় । ১৩ বছর দাম্পত্য জীবন যাপন করেন এবং তার একমাত্র ছেলের নাম ছিল রাহুল । 
  • একজন বৃদ্ধ , অসুস্থ এবং জরাগ্রস্ত লােক দেখে তিনি পরিব্রাজক হওয়ায় সিদ্ধান্ত । নেন । তিনি ২৯ বছর বয়সে তার রথের সারথি চন্ন এবং প্রিয় ঘােড়া কণ্টকের সঙ্গে সত্যের সন্ধানে গৃহত্যাগ করেন । গৃহত্যাগটিকে মহানিষ্ক্রমণ বলা হয় । 
  • আলারা কলমার সঙ্গে তিনি প্রথম ধ্যান করেছিলেন । কিন্তু তিনি একমত হতে পারেননি যে মানসিক শৃঙ্খলা এবং জ্ঞানের দ্বারা দূর থেকে পরিত্রাণ লাভ করতে পারে । তার পরবর্তী গুরু ছিলেন উদ্ৰক রামপুরা । তারপর তিনি পাঁচজন তপস্বীর সঙ্গে ধ্যানে বসলেন , এরা হলেন কোনা , বাপ্পা , ভাদীয় , মহানামা এবং অসগী , যারা কঠোর তপস্যা দ্বারা ত্যাগ করে পরম শান্তি লাভের আশা করেছিলেন । কঙ্কালসার না হওয়া পর্যন্ত দীর্ঘ ৬ বছর ধরে নিজেকে নিজেই – যন্ত্রণা দিয়েছিলেন । কিন্তু ৬ বছর পর তিনি বুঝলেন যে অনুতাপ ও উপবাস হল অর্থহীন । সেকারণে এসকল তিনি ত্যাগ করলেন । পাঁচজন শিষ্যও তাকে ছেড়ে চলে গেলেন । ৩৫ বছর । বয়সে মগধের ( বিহারের ) একটি পিপুল গাছের নীচে তিনি নির্বাণ লাভ করলেন । সারনাথে যেখানে তার পাঁচ শিষ্য অবস্থান করছিলেন সেখানে তিনি প্রথম উপদেশ দিলেন । তার প্রদত্ত প্রথম উপদেশকে বলা হয় ‘ ধর্মচক্র প্রবর্তন ’ বা ‘ নিয়মের চাকার আবর্তন ‘ ।
  •  বর্তমান উত্তরপ্রদেশের দেওরিয়া জেলার কাশিয়া গ্রাম – অতীতের কুশীনগরে ৪৮৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে আশি বছর বয়সে মাল্লা প্রজাতন্ত্রে মহাপরিনির্বাণ লাভ করেন । 
  • বুদ্ধদেব শেষ দীক্ষাদান করেন বৈশালীতে । এবং শেষ দীক্ষা সুভদ্রা । 
  • গৌতম বুদ্ধের মৃত্যুর পর তার উপদেশ গুলােকে আটটি ভাগে ভাগ করা হয় যাকে অষ্টাঙ্গিক মার্গ বলা হয় । 
  • বৌদ্ধদের কাছে বৌদ্ধ পূর্ণিমা বা বৈশাখী পূর্ণিমা দিনটি বিশেষভাবে খ্যাত । এই দিন গৌতম বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেন । এই দিনটিকে মহাপরিনির্বাণ বলা হয় । 

ধর্ম :

( ১ ) চারটি মহান সত্য : i) দুঃখ এবং কার্পণ্য পূর্ণ পৃথিবী । ii) আকাঙক্ষাই হল এই দুঃখ ও কার্পণ্যের কারণ । iii) আকাঙ্ক্ষাকে দমন করতে পারলেই দুঃখ যন্ত্রণা ও কাপণ্যের সমাপ্তি ঘটবে অষ্ট পর্যায়ের পথকে অনুসরণ করলেই আকাঙ্ক্ষাকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে । 

( ২ ) আট পর্যায় পথ বা মার্গ : আটটি পথ বা মার্গ হল— ( ১ ) সঠিক বিশ্বাস । ( ২ ) সঠিক চিন্তা ভাবনা । ( ৩ ) সঠিক কর্ম । ( ৪ ) সঠিক জীবনযাপন । ( ৫ ) সঠিক প্রচেষ্টা । ( ৬ ) সঠিক বক্তব্য । ( ৭ ) সঠিক বুদ্ধিমত্তা বা স্মৃতিশক্তি এবং ( ৮ ) সঠিক মনােসংযােগ । 

( ৩ ) নির্বাণে বিশ্বাস : আকাঙ্ক্ষার নিবৃত্তি , পুনর্জন্মের নিবৃত্তি , জন্মচক্র থেকে মুক্তি , ৮ টি মার্গের অনুসরণে মৃত্যু এবং পুনর্জন্ম লাভ করা যায় ।  বুদ্ধদেবের মতে আত্মা হল গুঢ় অর্থপূর্ণ কাহিনি । 

( ৪ ) অহিংসায় বিশ্বাস : কারও জীবন্ত প্রাণী , পশু বা মানুষকে আঘাত করা উচিত নয় । 

( ৫ ) কর্মের নিয়ম : অতীতের সুকর্মের ফল মানুষ পেয়ে থাকে । 

বৌদ্ধ সংঘ : 

  • সংঘ হল সন্ন্যাসী অর্থাৎ ভিক্ষু বা শ্রমণের এবং সন্ন্যাসিনীগণের সংগঠন । 
  • ভিক্ষুগণ ধম্মের মশালবাহকের কাজ করেন ।
  • সংঘ ছাড়া যারা উপাসনা করেন তাদের উপাসক বলে । 

বৌদ্ধ পরিষদ বা সভা :

  • বুদ্ধদেবের মৃত্যুর পর বৌদ্ধ ভিক্ষুগণ চারবার সম্মিলিত হয়েছিলেন এবং এই সম্মিলনগুলি ফলপ্রসূ হয়েছিল ।
  • প্রথম পরিষদ বা সভা : ৪৮৩ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে মেহাকাশ্যপ – এর ( তৎকালীন রাজা ছিল অজাত শত্রু ) নেতৃত্বে রাজগৃহে প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল । বুদ্ধদেবের বাণী সকলকে পিটক নামে দুই ভাগে যথা , বিনয় পিটক এবং সুত্ত পিটক নামে বিভক্ত করা হয় । উপালি বিনয় পিটক এবং আনন্দ সুত্ত পিটক আবৃতি করেছিলেন । 
  • দ্বিতীয় সভা : সমকামীর নেতৃত্বে ( তৎকালীন রাজা ছিল কালাশােক ) ৩৮৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে বৈশালীতে সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল । অনুগামীরা ‘ স্থাবিরমাদিন ’ ও ‘ মহাসংঘিকা ’ নামে দুই ভাগে বিভক্ত হয়েছিল ।
  • তৃতীয় সভা  : ২৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে পাটলিপুত্রে মােগালিপুত্ত টিসা – র নেতৃত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল । এই সময়ে ত্রিপিটকের তৃতীয় ভাগ পালি ভাষায় লিখিত হয়েছিল । 
  • চতুর্থ সভা : ৭২ খ্রিস্টাব্দে কুণ্ডলবন , ( বর্তমান কাশ্মীরে ) বসুমিত্র – এর নেতত্বে ( তৎকালীন রাজা কণিষ্ক ) সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল । উপাধ্যক্ষ ছিলেন অশ্বঘােষ । সে সময় বৌদ্ধধর্ম মহাযান এবং হীনযান নামে বিভক্ত হয়েছিল । 

বৌদ্ধ সাহিত্য :

  • বৌদ্ধিক সাহিত্য পালি ভাষায় রচিত । 
  • পালিভাষার বৌদ্ধলিপিতে সাধারণত লেখা হয়েছে ত্রিপিটক যার অর্থ হল ত্রিস্তর বিশিষ্ট বাক্স । 
  • বিনয় পিটক – বৌদ্ধ মিশনারি মঠের নিয়মশৃঙ্খলার নিয়মকানুন লিপিবদ্ধ আছে । 
  • সুত্ত পিটক – সুত্ত পিটক বুদ্ধের শ্রমণদের বৃহত্তম সংকলন । 
  • অভিধম্ম পিটক  – বৌদ্ধধর্মের দার্শনিক নীতির ব্যাখ্যা লিপিবদ্ধ আছে । 

বৌদ্ধধর্ম বর্জন করার কারণ সমূহ : 

  • ব্রাহ্মণদের ধর্মীয় নীতি , উৎসব যেমন পুতুল পুজো যেগুলি বৌদ্ধধর্মে আগেই নিন্দিত হয়েছিল যা পুনরায় দামে যাওয়ার কারণে । 
  • নবম শতাব্দী এবং তারপর থেকে শঙ্করাচার্যের হিন্দু ধর্মপ্রচারের ফলে । পালির পরিবর্তে বুদ্ধিজীবীদের সংস্কৃত ভাষার ব্যবহারে সংস্কৃত ভাষা সাধারণের ভাষায় রূপধারণ করে । 
  • বৌদ্ধমঠে বসবাসকারী সন্ন্যাসীদের নৈতিক [ নের অবনতি পরিলক্ষিত হয় ।
  • বৌদ্ধমঠে স্ত্রীলােকদের প্রবেশ । 
  • ষষ্ঠ শতাব্দীতে তুন রাজা মিহিরকুলের এবং দ্বাদশ শতাব্দীতে তুরস্কের আক্রমণের ফলে বৌদ্ধধর্ম অবলুপ্তির পথে চলে যায় । 

FILE INFO : বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer with PDF Download for FREE

PDF Name : বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস | History Question and Answer PDF

Formet : PDF File

Price : Free

Download Link : Click Here To Download

Get the History Suggestion Question and Answer by winexam.in

 West Bengal and All India Job preparation  Suggestion Question and answer prepared by expert subject teachers. History Suggestion with 100% Common in the Examination.

History Suggestion Question and Answer

History Suggestion Question and Answer Download. History short question suggestion. All Comparative exam History Suggestion  download. History All exam Question Paper  download.

বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর – History Question and Answer in Bengali

বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর | বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর (History Question and Answer in Bengali) । বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর | বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর (History Question and Answer in Bengali)।

বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস সাজেশন – History Suggestion

বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস সাজেশন পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতবর্ষের সমস্ত চাকরির পরীক্ষার সিলেবাস বা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী  বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস বিষয়টির সমস্ত প্রশ্নোত্তর। সামনেই পরীক্ষা, তার আগে winexam.in শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে নিয়ে এল বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর । ইতিহাসে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন । আমাদের বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্ৰশ্ন ও উত্তর

বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস – প্রশ্ন ও উত্তর | History Suggestion Question and Answer with FREE PDF Download

WBCS History, School Service History, SSC History, History GK, History Quiz, History QNA, History FAQ, বিভিন্ন পরীক্ষা প্রস্তুতি, রেল, গ্রুপ ডি, এস এস সি, পি, এস, সি, সি এস সি, ডব্লু বি সি এস, নেট, সেট, চাকরির পরীক্ষা প্রস্তুতি, বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস ,  বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রসব ও উত্তর, বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস | History Suggestion PDF, 

  এই “বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈনধর্মের উত্থান (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস | History PDF” পোস্টটি থেকে যদি আপনার লাভ হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম সফল হবে। আরোও বিভিন্ন স্কুল বোর্ড পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার সাজেশন, অতিসংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত ও রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (All Exam Guide Suggestion, MCQ Type, Short, Descriptive Question and answer), প্রতিদিন নতুন নতুন চাকরির খবর (Job News in Physical Science) জানতে এবং সমস্ত পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড (All Exam Admit Card Download) করতে winexam.in ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here