ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer
ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer : বন্ধুরা, আজকে আপনাদের জন্য আলোচনা করা হলো ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer । স্কুল, কলেজ ও সমস্ত সরকারি চাকরীর পরীক্ষাতে বা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য (All Comparative Exam: WBPSC, WBCS, WBP SI, WBP Constable, SSC, School Service, Railway exam etc) ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস খুবি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এই ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer পড়লেই নিশ্চিত কমন পাবেন।
ইতিহাসে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন এই ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer in Bengali । আপনারা যারা বিভিন্ন পরীক্ষার জন্য ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer in Bengali খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্ন ও উত্তর ভালো করে পড়তে পারেন। সাথে পিডিফ ফাইলের ডাউনলোড (PDF File Download) লিঙ্ক নীচে দেওয়া হয়েছে।
ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস
সুফিবাদ :
- সুফি আন্দোলন শুরু হয় প্রথমে আরবের বসরা শহরে রাবেয়ার নেতৃত্বে । গ্রিক , বৌদ্ধ ও উপনিষদের প্রভাবে ইরাক , ইরান ও মিশরে এই আন্দোলন সংগঠিত হয় ।
- ভারতে এই আন্দোলন শুরু হয় সুলতানি যুগে।
- সুফিদের তিনটি সম্প্রদায় ছিল যথা — চিস্তি , সুহরাবর্দি , সাত্তারা ।
- চিস্তি সম্প্রদায় – খাজা মইনুদ্দিন চিস্তি ছিলেন চিস্তি সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা । মূল কর্মকেন্দ্র ছিল । চিস্তি সম্প্রদায়ের অন্যান্য সন্তরা হলেন — শেখ কুতুবউদ্দিন বক্তিয়ার কাকি , নিজামউদ্দিন আউলিয়া , নাসিরুদ্দিন চিরাগ , সেলিম চিস্তি । এই সম্প্রদায়ের সর্বাপেক্ষা উল্লেখযােগ্য সন্ত ছিলেন নিজামউদ্দিন আউলিয়া ।
- সুহরাবর্দি সম্প্রদায় – শেখ শিহাবুদ্দিন সুরাবর্দি এই সম্প্রদ প্রতিষ্ঠাতা । ইলতুতমিস বহিউদ্দিন জাকারিয়াকে শেখ – উল – ইসলাম উপাধি দেন । এই সম্প্রদায় দরিদ্র নৈতিকতাকে গুরুত্ব দিত না । শিহাবুদ্দিন সুরাবর্দি ‘ আওয়ারিফুল মারিফ ‘ নামে গ্রন্থ রচনা করেন ।
- সাত্তারা সম্প্রদায় – এই সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শাহ আবদুল্লা সাত্তারি । মহম্মদ ঘাউস এই সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রচারক । বাংলার সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম ও সম্রাট হুমায়ুন এই সম্প্রদায়কে শ্রদ্ধা করেন ।
- এই ধর্মমতে সর্বধর্ম সমন্বয় , সর্বজীবে প্রেম , ঈশ্বরের প্রতি আত্মসমর্পণ , একেশ্বরবাদ , সব কিছুই ঈশ্বরের অঙ্গ প্রভৃতি আদর্শ উচ্চারিত হয়েছে ।
- ‘ সুফি ‘ কথার অর্থ হল পশম । সুফিরা মােটা পশমের বস্ত্র দ্বারা নিজেদের আচ্ছাদিত করে রাখতেন । বলে তাদের সুফি ’ বলা হত । মতান্তরে সুফি শব্দটি আরবি শাফা অর্থাৎ পবিত্রতা থেকে সুফি ধর্মের উৎপত্তি ।
- সুফি গুরুকে বলা হয় ‘ পির ’ বা ‘ খাজা ’ এবং পিরের কর্মকেন্দ্রকে বলা হয় ‘ দরগা ’ বা ‘ খাকা । সুফি ধর্মের অনুগামীদের বলা হয় ‘ ফকির ’ বা ‘ দরবেশ ।
- বিখ্যাত কবি আমির খসরু এবং ঐতিহাসিক জিয়াউদ্দিন বরনি তার শিষ্য ছিলেন এবং স্বয়ং সুলতান আলাউদ্দিন খলজিও তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন ।
- তার উল্লেখযােগ্য শিষ্য হলেন শেখ নাসিরউদ্দিন বা নাসিরউদ্দিন চিরাগ যাকে ‘ চিরাগ – ই – দিল্পি ’ বা ‘ দিল্লির আলাে ’ বলা হত ।
- কুতুবউদ্দিন বক্তিয়ার কাকির নামে কুতুবমিনার তৈরি হয়েছিল ।
- সেলিম চিস্তি – র নাম অনুযায়ী আকবর তার পুত্রের রাখেন সেলাম ।
- সুহরাবর্দি সম্প্রদায়ের কার্যকলাপ মূলত পাঞ্জাব , মুলতান ও বাংলায় সীমাবদ্ধ ছিল ।
- শেখ শিহাবুদ্দিন সুহরাবর্দি ও হামিউদ্দিন নাগােরি ছিলেন এই সম্প্রদায়ের বিশিষ্ট্য সন্ত ।
- সুহরাবর্দি সম্প্রদায়ের লােক ছিলেন আব্দুল হামিদ লাহিড়ী ।
- সাত্তারা সম্প্রদায়ের লোেক ছিলেন তানসেন । তানসেনের পূর্বনাম রামতনু পাণ্ডে । ইনি সেতার বাদক ছিলেন ।
ভক্তিবাদ :
- সুলতানি যুগে ভক্তিবাদ নামক একটি উদাহরণ ধর্মদর্শনের উদ্ভব ঘটে । ভক্তিবাদের মূলকথা হল অন্তরের পবিত্রতা , ঈশ্বরের প্রতি ঐকান্তিক ভক্তি , সৎকর্ম , সৎ আচরণ , জীবাত্মার সঙ্গে পরমাত্মার মিলন ও এক ঈশ্বরের বিশ্বাস । ভক্তি শব্দের অর্থ হল ভজনা , অর্থাৎ একমনে ঈশ্বরের নাম গান করা । প্রথমে দক্ষিণ ভারতে ভক্তি আন্দোলনের সূচনা হলেও পরে তা উত্তর ভারত ও পূর্ব ভারতে ছড়িয়ে পড়ে ।
- শঙ্করাচার্য : ভক্তি কথাটির উদ্ভাবক ছিলেন শঙ্করাচার্য । তার দর্শনকে অদ্বৈতবাদ বলা হত । তিনি উপনিষদের উপরটি লিখেছিলেন । শঙ্করাচার্য ৪ টি মঠ তৈরি করেন — পুরী , দ্বারকা , শিঙ্গীরা ও বদ্রিনাথ । শঙ্করাচার্যকে জগৎ গুরু বলা হয় । তিনি অদ্বৈতবাদের প্রবক্তা । ভক্তিবাদের মূল কথা । হল আত্মার সঙ্গে পরমাত্মার মিলন । খ্রিস্টীয় সপ্তম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে দাক্ষিণাত্যেই প্রকৃতপক্ষে ভক্তি আন্দোলনের সূচনা হয় । শৈব নায়নার এবং বৈয়ব আলওয়ার সম্প্রদায় এই আন্দোলনের সূচনা করেন । এদের সর্বশ্রেষ্ঠ দেবতা ছিলেন শিব ও বিয়ু । পরবর্তীকালে খ্রিস্টীয় চতুর্দশ ও পঞ্চদশ শতকে ভক্তিবাদ এক ব্যাপক আন্দোলন রূপ ধারণ করে । ভক্তিবাদের প্রচারকেরা । একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী ছিলেন ।
- রামানুজ : একাদশ শতকে অন্ত্রপ্রদেশের তিরুপতিতে জন্মগ্রহণ করলেও কাঞ্জিপুরমে বাস করতেন । তার দর্শন হল বিশিষ্ট দ্বৈতবাদ । তার শিষ্যরা শ্রী বৈয়ব , শ্রী সম্প্রদায় ও বেদান্ত দেশিক নামে পরিচিত ।
- নিম্বার্ক : ত্রয়ােদশ শতকের ভক্তিবাদী প্রচারক ছিলেন । তার দর্শন হল দ্বৈতাদ্বৈত । তার প্রতিষ্ঠিত সম্প্রদায়ের নাম শঙ্করী সম্প্রদায় । তিনি সিদ্ধান্ত রত্ন ও বেদান্ত পারিজাত সৌরভ নামে দুটি বই রচনা করেন ।
- সুরদাস ( ১৪৮৩-১৫৬৩ খ্রিঃ ) : তিনি বল্লভাচার্যের শিষ্য ছিলেন । তিনি কৃষ্ণুের বাল্যকালকে নিয়ে গান গাইতেন । তিনি আগ্রা ও মথুরার মন্দিরগুলিতে সংগীতের প্রচলন করেন । তিনি ‘ সুরসাগর ’ , ‘ সুরওয়ালি ‘ গ্রন্থ দুটি রচনা করেন ।
- তুলসী দাস ( ১৫৩২-১৬২৩ খ্রিঃ ) : উত্তর ভারতের ভক্তিবাদী আন্দোলনের প্রচারক ছিলেন । তিনি ছিলেন সগুন । তার লিখিত উল্লেখযােগ্য গ্রন্থ হল রামচরিতমানস ( আওয়াধি ) , বিনয় পত্রিকা , গীতওয়ালি ‘ প্রভৃতি ।
- ভবানী দাস : তার লিখিত গ্রন্থ দুটি হল ‘ সত্যপ্রকাশ ’ ও ‘ প্রেমপ্রকাশ ।
- জগজীবন দাস : তিনি সত্যনামী সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠা করেন ।
- রামানন্দ ( পঞ্চদশ শতক ) : তিনি ছিলেন রামের উপাসক । তিনি ছিলেন নির্গুণ ভক্তি ধর্মের প্রচারক । তার বারােজন শিষ্যকে বলা হত ‘ অবধূত ‘ । এই বারােজনের মধ্যে উল্লেখযােগ্য হলেন কবীর ( তাতি ) , রুইদাস ( মুচি ) ও পরমানন্দ । তিনি সংস্কৃতের বদলে হিন্দি ভাষাকে ধর্ম প্রচারের বাহন করেন । তিনি বলেন কোনাে মানুষের ধর্ম ও জাত জানতে যেও না ।
- কবীর ( ১৪৪০-১৫১৮ ) : বারাণসীতে মুসলিম তাঁতি পরিবারে পালিত কবীর ছিলেন যােড়শ শতকের একজন বিখ্যাত ভক্তি সাধক । তিনি ছিলেন রামানন্দের শিষ্য । দিল্লির সুলতান সিকান্দার লােদীর সময়ে ধর্মমত প্রচার করেন । তাই কবীরের মতে রাম , হরি , আল্লাহ , সাহিব ইত্যাদি ছিল এক ঈশ্বরের বিভিন্ন নাম । কবীরের উপদেশ সংবলিত হিন্দি ভাষায় লেখা ছােটো ছােটো কবিতাগুলি দোঁহা নামে খ্যতি । তার দোঁহাগুলি হিন্দু সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ । হিন্দু – মুসলমান উভয় ধর্মের মানুষই তাঁর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন এবং কবীর পন্থী নামে পরিচিত হন । কবীর পন্থীদের মতে বীজাক ’ হল পবিত্র গ্রন্থ । এই পবিত্র গ্রন্থে কবীরের বাণী সংকলিত রয়েছে । দোঁহাগুলি আদিগ্রন্থে স্থান পায় ।
- ভক্তদাদু বা দায়ুদয়াল : মধ্যযুগের এক খ্যাতনামা সাধক ছিলেন দাদু । তিনি বলতেন “ আমি হিন্দু নই , মুসলমান নই ; আমি পরম করুণাময় ঈশ্বরকেই ভালােবাসি । ” তাঁর কবিতাগুলি ‘ বাণি ’ নামে পরিচিত ।
- নামদেব : মহারাষ্ট্রের ভক্তিধর্মের প্রচারক । তিনি রামের ভক্ত ।
- তুকারাম : মারাঠা নায়ক শিবাজীর সম – সাময়িক । তিনি মারাঠা জাতীয়তাবাদের অগ্রদূত ছিলেন । তিনি বরকরি ‘ সম্প্রদায় গড়ে তােলেন ।
- রামদাস : মহারাষ্ট্রের অন্যতম ভক্তিবাদী প্রচারক । তিনি শিবাজীর গুরু ছিলেন । তিনি বারাে বছর ধরে সাধনা করেন । তিনি বলভীম সম্প্রদায় গড়ে তােলেন । তিনি ‘ আনন্দভুবন ’ , ‘ দাসবােধ ‘ ; ‘ কুরণাশক্তি ‘ প্রভৃতি গ্রন্থ লেখেন ।
- মীরাবাঈ : মধ্যযুগের ভক্তি আন্দোলনের । মহিলা প্রচারক ছিলেন মীরাবাঈ । তিনি চিতােরের রানি ছিলেন । তিনি ছিলেন কৃষপ্রেমে বিভাের । তিনি রাজপ্রাসাদের মােহ ছেড়ে মথুরা ও বৃন্দাবনে সাধুসঙ্ েকালাতিপাত করেন । মােঘল সম্রাট আকবর ভজন সংগীত শুনতেন ।
- গুরু নানক ( ১৪৬৯-১৫৩৮ খ্রিঃ ) : শিখ ধর্মের প্রবর্তক ও মধ্যযুগের ভক্তিবাদের অন্যতম প্রচারক ছিলেন গুরু নানক । লাহােরের তালবন্দি গ্রামে ১৪৬৯ খ্রিস্টাব্দে ক্ষত্রিয় পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন । তিনি ছিলেন একেশ্বরবাদী ও হিন্দু – মুসলমান ঐক্যের উপর জোর দিতেন । তিনি নাম ( ঈশ্বর চিন্তা ) , দান , আস্নান ( স্নান ) , সেবা এবং সিমরান ( প্রার্থনা ) এই পাঁচটি বিষয়ে গুরুত্ব দেন । শিখ ধর্মের বাণী ‘ গ্রন্থসাহেব ’ নামক গ্রন্থে সংকলিত রয়েছে । শিখ শব্দের অর্থ ‘ শিষ্য ।
- চৈতন্যদেব ( ১৪৬৮-১৫৩৩ খ্রিঃ ) : পূর্ব ভারতের ভক্তিবাদের অন্যতম প্রবক্তা ছিলেন শ্রীচৈতন্য ।। আসল নাম ছিল বিশ্বম্ভর মিশ্র । ১৪৮৬ খ্রিস্টাব্দে নবদ্বীপের এক ব্রাত্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন । তার পিতা জগন্নাথ মিশ্র ও মাতা শচীদেবী । এগারাে বছর বয়সে তিনি পিতৃহারা হয়েছিলেন । এই সময় পণ্ডিত কেশব কাশ্মিরীকে তর্কযুদ্ধে হারিয়ে তিনি খ্যাতি অর্জন করেন । বাইশ বছর বয়সে ঈশ্বরপুরীর কাছে তিনি কৃয়মন্ত্রে দীক্ষা নেন । চব্বিশ বছর বয়সে সন্ন্যাসী হন । চৈতন্যদেবের গুরুর নাম কেশবভারতী । চৈতন্যদেব ছিলেন বাংলার নব বৈষুব ধর্ম ’ বা গৌড়ীয় বৈষব সম্প্রদায়ের । প্রবর্তক । তিনি বাংলার সুলতান আলাউদ্দিন হােসেন শাহ ও উড়িষ্যার গজপতি প্রতাপ রুদ্রদেবের সম – সাময়িক ছিলেন । নব বৈয়ব ধর্মের প্রবর্তক চৈতন্যদেবের শিষ্যদের মধ্যে ছিলেন নিত্যানন্দ , যবন হরিদাস , রূপ গােস্বামী , জীব গােস্বামী , জগাই , মাধাই প্রমুখ । ১৫৩৩ খ্রিস্টাব্দের ৯ জুলাই আটচল্লিশ বছর বয়সে নীলাচলে ( পুরী ) চৈতন্যদেব দেহরক্ষা করেন ।
FILE INFO : ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer with PDF Download for FREE
PDF Name : ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস | History Question and Answer PDF
Formet : PDF File
Price : Free
Download Link : Click Here To Download
Get the History Suggestion Question and Answer by winexam.in
West Bengal and All India Job preparation Suggestion Question and answer prepared by expert subject teachers. History Suggestion with 100% Common in the Examination.
History Suggestion Question and Answer
History Suggestion Question and Answer Download. History short question suggestion. All Comparative exam History Suggestion download. History All exam Question Paper download.
ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর – History Question and Answer in Bengali
ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর | ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর (History Question and Answer in Bengali) । ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর | ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর (History Question and Answer in Bengali)।
ধর্মীয় আন্দোলন ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর – History Question and Answer in Bengali
ধর্মীয় আন্দোলন ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর | ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর (History Question and Answer in Bengali) । ধর্মীয় আন্দোলন ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর | ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর (History Question and Answer in Bengali)। ধর্মীয় আন্দোলন ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর
মধ্যযুগের ভারত ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর – History Question and Answer in Bengali
মধ্যযুগের ভারত ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর | ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর (History Question and Answer in Bengali) । মধ্যযুগের ভারত ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর | ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর (History Question and Answer in Bengali)। মধ্যযুগের ভারত ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর।
ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস সাজেশন – History Suggestion
ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস সাজেশন পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতবর্ষের সমস্ত চাকরির পরীক্ষার সিলেবাস বা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস বিষয়টির সমস্ত প্রশ্নোত্তর। সামনেই পরীক্ষা, তার আগে winexam.in শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে নিয়ে এল ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর । ইতিহাসে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন । আমাদের ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্ৰশ্ন ও উত্তর ।
ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস – প্রশ্ন ও উত্তর | History Suggestion Question and Answer with FREE PDF Download
WBCS History, School Service History, SSC History, History GK, History Quiz, History QNA, History FAQ, বিভিন্ন পরীক্ষা প্রস্তুতি, রেল, গ্রুপ ডি, এস এস সি, পি, এস, সি, সি এস সি, ডব্লু বি সি এস, নেট, সেট, চাকরির পরীক্ষা প্রস্তুতি, ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস , ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস প্রসব ও উত্তর, ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস | History Suggestion PDF,
এই “ধর্মীয় আন্দোলন (মধ্যযুগের ভারত) ইতিহাস | History PDF” পোস্টটি থেকে যদি আপনার লাভ হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম সফল হবে। আরোও বিভিন্ন স্কুল বোর্ড পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার সাজেশন, অতিসংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত ও রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (All Exam Guide Suggestion, MCQ Type, Short, Descriptive Question and answer), প্রতিদিন নতুন নতুন চাকরির খবর (Job News in Physical Science) জানতে এবং সমস্ত পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড (All Exam Admit Card Download) করতে winexam.in ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।