পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer
পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer : বন্ধুরা, আজকে আপনাদের জন্য আলোচনা করা হলো পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer । স্কুল, কলেজ ও সমস্ত সরকারি চাকরীর পরীক্ষাতে বা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য (All Comparative Exam: WBPSC, WBCS, WBP SI, WBP Constable, SSC, School Service, Railway exam etc) পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস খুবি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এই পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer পড়লেই নিশ্চিত কমন পাবেন।
ইতিহাসে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন এই পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer in Bengali । আপনারা যারা বিভিন্ন পরীক্ষার জন্য পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer in Bengali খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্ন ও উত্তর ভালো করে পড়তে পারেন। সাথে পিডিফ ফাইলের ডাউনলোড (PDF File Download) লিঙ্ক নীচে দেওয়া হয়েছে।
পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস
পরবর্তী বৈদিক যুগের অঞ্চল (Region):
পরবর্তী বৈদিক যুগের আর্যগণ পাঞ্জাবের গােটা পশ্চিমাঞ্চল , উত্তরপ্রদেশের পশ্চিমাঞল অর্থাৎ গঙ্গা যমুনার দোয়াব অঞল জুড়ে বসতি বিস্তার করেছিল ।
বনাঞল পুড়িয়ে তারা বসতি বিস্তার শুরু করেছিল । পরে ১০০০-৮০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে লােহার যন্ত্রপাতির দ্বারা উন্নত বাসস্থান তৈরি করে সাধারণ ভাবে বসবাস করতে লাগল ।
পরবর্তী বৈদিক যুগের রাজনৈতিক সংগঠন :
- কঠোর শাসনের মাধ্যমে উপজাতিদের বসবাসের ব্যবস্থা করা হল । রাজাকে বলা হত সম্রাট এবং তার ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হল । অ্যাসেমব্লির গুরুত্ব অস্বীকার করা হল । স্ত্রীলােকেদের অ্যাসেমব্লিতে যােগদানের অনুমতি দেওয়া হল না । রাষ্ট্র ’ বলতে অঙ্গরাজ্য – এর প্রচলন এই সময় থেকে শুরু হয়েছিল ।
- রাজ্যকে সুরক্ষিত করতে সেনাবাহিনী নিয়ােগ করা হল।
- সেই সময়ে প্রিস্টকে পুরােহিত ‘ , কমান্ডার ইন চিফকে ‘ সেনাপতি ‘ , রথচালককে ‘ সুত ‘ , কোশাধ্যক্ষকে ‘ সংগ্রহীতা ’ রাজস্ব আদায়কারীকে ‘ ভাগদুঘা ’ , প্রধান রানিকে ‘ মহিষী ’ এবং খেলােয়াড়কে ‘ অকসভাপা বলা হত ।
পরবর্তী বৈদিক যুগের সামাজিক জীবন :
- জীবিকা অনুযায়ী সমগ্র সমাজকে চার ভাগে ভাগ করা হয়েছিল । এবং এই বিভাগগুলি বংশানুক্রমিক চলতে লাগল । যেমন — পুরােহিতদের ‘ ব্রাম্মণ ’ , যারা যুদ্ধ করত তাদের ক্ষত্রিয় ‘ , যারা চাষাবাদ , পশুপালন এবং ব্যাবসা করত তাদের ‘ বৈশ্য এবং এই উচ্চ তিন বর্ণ বা সম্প্রদায়ের যারা সেবা করত তাদের ‘ শূদ্র ‘ বলা হত ।
- স্ত্রীলােকেরা স্বাধীনতা ভােগ করত এবং সম্মানীয় ছিল কিন্তু আগেকার তুলনায় তাদের প্রতিষ্ঠা হ্রাস পেয়েছিল।
- এই সময়কালেই প্রথম ‘ গােত্র ’ প্রথা চালু হয় । গােত্র সাধারণ বংশধরের পিতৃপুরুষের পরিচয়।
- এই যুগে রথ – দৌড় ছিল প্রধান খেলার অঙ্গ এবং জুয়াখেলা ছিল সময় কাটানাের উপায় ।
বৈদিক যুগের গুরুত্বপূর্ণ আচার অনুষ্ঠান:
অশ্বমেধ : রাজা এই যজ্ঞের অনুষ্ঠান করত । ঘােড়া বাধাহীন ভাবে যে পর্যন্ত অঞ্চল দৌড় করে আসবে সেই পুরাে অঞল ওই রাজার আয়ত্বাধীনে থাকবে । তিন দিন পর্যন্ত এই অনুষ্ঠান চলত এবং শেষে ওই ঘােড়াটিকে বলি দেওয়া হত ।
ভাজপেয় : রাজা এক রথ – দৌড়ের অনুষ্ঠান করত এবং রাজা জয়ী হত । এই রথ – দৌড়ের মাধ্যমে রাজার বীরত্ব প্রকাশ পেত ।
রাজসূয় : একটি যজ্ঞ অনুষ্ঠান করা হত এবং রাজার একচ্ছত্র ক্ষমতা প্রদর্শন করা হত ।
পরবর্তী বৈদিক যুগের মাটির পাত্র তৈরি শিল্প :
- পরবর্তী বৈদিক যুগের লােকেরা চার রকমের মাটির পাত্র তৈরি করত । যেমন – কালাে এবং লাল রঙের , কালাে রঙের মিশ্রণ , ধূসর রঙে অঙ্কিত এবং লালরঙে অলংকৃত ।
- লাল রঙের পাত্রগুলিই বিশেষ জনপ্রিয় ছিল এবং উত্তরপ্রদেশের পশ্চিমাংশে দেখা যেত । যদিও সর্বাপেক্ষা স্বতন্ত্র ধরনের পাত্রগুলি ধূসর রঙে অঙ্কিত ছিল এবং এই থালা বাটিগুলি ধর্মীয় অনুষ্ঠানেও উচ্চবর্ণের লােকেরা ব্যবহার করত ।
- বলিদান প্রথার মাধ্যমে ধর্মীয় অনুষ্ঠান আরও সুস্পষ্ট আকার ধারণ করে । ইন্দ্র এবং অগ্নি তাদের গুরুত্ব হারায় । প্রজাপতি ‘ অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তা সর্বেসর্বা হয়ে ওঠে । বিয়ু জনসাধারণের পালন ও রক্ষাকর্তা হিসাবে পরিগণিত হল ।
- কিছু কিছু সামাজিক আদেশে দেবদেবী আকার ধারণ করল অর্থাৎ ‘ পুশন ’ হল গবাদি পশুর । শুভাকাঙ্খী এবং এ হল শূদ্রের দেবতা ।
- এই যুগের শেষের দিকে বলি প্রথার বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া দেখা দিল । এবং উপনিষদের সঙ্গে ধর্ম মিশ্রণের ফলে অন্য কিছু বাদে সঠিক বিশ্বাস ও জ্ঞান প্রাধান্য পেল ।
বৈদিক যুগের সাহিত্য :
বেদসহ :
‘ বেদ ’ শব্দটি এসেছে মূল শব্দ ‘ বিদি ’ থেকে ‘ বিদি ’ শব্দের অর্থ জ্ঞান ।
বেদ চার ভাগে বিভক্ত । যেমন – ঋগবেদ , সামবেদ , যজুর্বেদ এবং অর্থববেদ । প্রথম তিনটি বেদ এককভাবে ত্রয়ী ’ বা ‘ ত্রি নামে পরিচিত । প্রতিটি বেদ আবার ‘ সংহিতা ‘ – য় বিভক্ত ।
( ক ) ঋগবেদ –
- পৃথিবীর সর্বপ্রাচীন ধর্মীয় গ্রন্থ হল বেদ ।
- প্রায় ১৭০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ঋগবেদ রচিত হয়েছে ।
- এটি স্তোত্রের সংকলন । ভক্তিসহকারে পূজা পার্বণে এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠানে স্তোত্রগুলি আবৃতি করা হত ।
- মােট ১০২৮ টি স্তোত্র ( ১০১৭ + ১১ বালখিল্য ) আছে এবং ১০ টি মণ্ডলে বিভক্ত ।
- দ্বিতীয় থেকে সপ্তম মণ্ডল হল বহু প্রাচীন । এই মণ্ডলগুলিতে ঋষি পরিবারের গুণ , কর্ম প্রভৃতি বিষয়ে বলা হয়েছে । ঋষিগণ হলেন গ্রিৎসামদ , বিশ্বামিত্র , বামদেব , অত্রি , ভরদ্বাজ এবং বশিষ্ঠ । অষ্টম মণ্ডলে কগ এবং অঙ্গিরাস – এর গুণ , ধর্ম ও কর্মের কথা বলা হয়েছে । নবম মণ্ডলটি হল সসাম স্তোত্রের সংকলন । প্রথম এবং দশম মণ্ডলদুটি পরে যুক্ত হয়েছে ।
- দশম মণ্ডলটি পুরুযুক্ত নামে বিখ্যাত । পুরুষুক্তে চারটি বর্ণ সম্বন্ধে বলা হয়েছে । ব্রাত্মণ , ক্ষত্রিয় , বৈশ্য এবং শূদ্র । সৃষ্টিকর্তা ব্রয়ার মুখ , বাহু , জঘ এবং পায়ের পাতা থেকে লাভ করেছে ।
- ঋগবেদের শব্দ সমূহ — ওঁ ( ১০২৮ বার ) , জন ( ২৭৫ বার ) প্রভৃতি ২৫০ স্তোত্র দেবরাজ ইন্দ্রকে উৎসর্গ করা হয়েছে , এবং ২০০ স্তোত্র অগ্নিকে উৎসর্গ করা হয়েছে।
- তৃতীয় মন্ডলে গায়ত্রী মন্ত্র বর্ণিত আছে এবং এই মন্ত্রে সুর্যকে সম্বােধন করা হয়েছে ।
- ঋগবেদের সরস্বতী নদী , দেবতার নদী হিসাবে বর্ণিত ।
(খ) সামবেদ –
- ‘ সাম ‘ শব্দটি ‘ সামন্ শব্দ থেকে জাত । সামন্ শব্দের অর্থ হল সুর বা সংগীত ।
- এর মধ্যে ১৬০৩ টি কবিতা আছে , এর মধ্যে ৯৯ টি কবিতা ঋগবেদ থেকে নেওয়া । এবং এর মধ্যে ধ্রুপদ রাগ ‘ বর্তমান ।
(গ) যজুর্বেদ-
- বলি প্রথার নিয়মাবলি অতীতে বর্ণিত আছে।
- যজুর্বেদের মধ্যে দুটি পাঠ্য বিষয় আছে , এর একটি হল শ্বেত যজুর্বেদ , একে শুক্ল যজুর্বেদও বলা হয় । আর – একটি হল কৃয় বা কালাে যজুর্বেদ । প্রথমটিতে আছে মন্ত্র এবং পরেরটিতে আছে ধারাবাহিক গদ্যাংশ ।
( ঘ ) অথর্ববেদ-
- অর্থববেদটি অপর তিনটি বেদ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।
- এটি ২০ টি কাণ্ডে বিভক্ত এবং ৭১১ টি শ্লোক আছে । এই বেদে জাদুবিদ্যা এবং মানুষের ব্যক্তিগত সমস্যার কথা বলা হয়েছে ।
ব্ৰায়ণগণ :
- ব্রাক্ষ্মণেরা বেদের শ্লোকগুলি নিষ্ঠা সহকারে ব্যাখ্যা করত । প্রতিটি বেদের মধ্যে বেশ কয়েকজন ব্রাম্মণ জড়িত থাকত । ( ১ ) ঋগবেদ – কৌশেতকি এবং ঐত্রেয় । ( ২ ) যজুর্বেদ – তৈত্রীয় এবং শতপথ । ( ৩ ) সামবেদ – পবিশ এবং জেমিনেয়া । ( ৪ ) অথর্ববেদ – গােপথ ।
- যজুর্বেদের সঙ্গে যুক্ত ‘ শতপথ ব্রাত্মণ ’ গণ ছিল সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি ছিল সকলের গুরুত্বপূর্ণ ও পরিশ্রান্তিকর । এখানে ১০০ টি পবিত্র পন্থার কথা বলা হয়েছে ।
- আরণ্যক
- আরণ্যককে ‘ বনপুস্তক বলা হয় । এটি বনে বসবাসকারী মুনিদের দ্বারা তাদের ছাত্রদের জন্য । লিখিত । এগুলি ‘ ব্রাক্ষ্মণ ’ – এর শেষ অংশ ।
- রহস্যময়তা ও দর্শনের ওপর ভিত্তি করে এটি লেখা । বলিদান প্রথার বিরুদ্ধে এবং ধ্যানের ওপর জোরালােভাবে মত প্রকাশ করা হয়েছে ।
- কর্মমার্গ ও জ্ঞানমার্গ – এর মধ্যে এটি সেতুবন্ধন করেছে । কর্মমার্গ হল পুরােপুরি উপনিষদ – এর ওপর সংশ্লিষ্ট এবং জ্ঞানমার্গ ব্রাক্ষ্মণদের বিষয়ে বলা হয়েছে ।
উপনিষদসমূহ :
- ‘ উপনিষদ ‘ শব্দটির অর্থ হল কারও কাছে বসা ’ এবং ছাত্রকে নির্দেশ করে গুরুর কাছে বসে কিছু শেখার জন্য ।
- উপনিষদকে ‘ বেদান্ত ’ ( বেদ – এর শেষ ) বলা হয় । প্রথমত বেদগুলি বৈদিকযুগের শেষ পর্যায়কে নির্দেশ করে । এবং দ্বিতীয়ত বেদগুলির সর্বশেষ উদ্দেশ্যকে উদঘাটন করে । এগুলি হল ভারতীয় দর্শনের প্রধান উৎস ।
- ১০৮ টি উপনিষদ আছে ।
- এগুলি বলিদান ও উৎসব প্রথার নিন্দা করে ।
- এগুলি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি রহস্য আলােচনা করে এবং কর্মের উপদেশাবলি সঠিক ভাবে নিরূপণ করে ।
স্মৃতিসমূহ :
বৈদিকযুগের জীবনযাত্রার নিয়মকানুন স্মৃতি সমূহ ব্যাখ্যা করে । প্রধান স্মৃতিগুলি হল — মনুস্মৃতি , নারদস্মৃতি , যাগ্যবদ্ধস্মৃতি , এবং পরশুরাম স্মৃতি ।
বেদাসমূহ :
বেদাঙ্গ ছয় রকমের । যেমন — শিক্ষা , কল্প , ব্যাকরণ , নিরুক্ত , ছন্দ এবং জ্যোতিষ ।
- শিক্ষা উচ্চারণের ব্যাখ্যা করে ।
- কল্প ধর্ম – এর ব্যাখ্যা করে ।
- ব্যাকরণ ব্যাকরণ সম্বন্ধে আলোচনা করে ।
- নিরুক্ত শব্দের প্রকৃতি প্রত্যয় ও মূল ব্যুৎপত্তি সংক্রান্ত শাস্ত্র ও শব্দ প্রকরণ – এর ব্যাখ্যা করে ।
- ছন্দ কবিতার মাত্রা বিষয়ে আলােচনা করে ।
- জ্যোতিষ জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ে আলােচনা করে ।
দর্শনসমূহ :
- ভারতীয় দর্শনের ছয়টি বিদ্যালয় ষড়দর্শন নামে পরিচিত । এগুলি প্রাচীন ভারতের ছয়জন দার্শনিক কর্তৃক প্রদত্ত ।
- ন্যায় ( বিশ্লেষণ ) দর্শন গৌতম কর্তৃক লিখিত ।
- বৈশেষিক দর্শন কণাদ ঋষি কর্তৃক লিখিত এবং এখানে কান বা অনু সম্বন্ধে আলােচনা আছে ।
- শাখা দর্শন কপিলা কর্তৃক লিখিত ।
- যােগ দর্শন পতঞ্জলি কর্তৃক লিখিত ।
- পূর্ব মীমাংসা জৈমিনি কর্তৃক লিখিত ।
- উত্তর মীমাংসা বদর্যনা বা ব্যাস কর্তৃক লিখিত । এই লেখাগুলি হল মহাভারত , বেদ – এর শ্রেণিবিভাগ করণ , পুরাণ রচনা এবং বেদান্ত দর্শন সম্বধে বলেছেন ।
উপবেদসমূহ :
উপবেদের সংখ্যা হল চার । যেমন –
ধনুর্বেদ – ধনুর্বেদ – এ যুদ্ধের কৌশল বর্ণিত আছে । এটি হল যজুর্বেদ – এর উপবেদ ।
গান্ধর্ববেদ — গান্ধর্ববেদে কলা ও সংগীত – এর বিষয় বর্ণিত আছে । এটি হল সামবেদ – এর উপবেদ ।
শিল্পবেদ — শিল্পবেদ – এ , স্থাপত্য শিল্পের বিষয় বর্ণিত আছে । এটি হচ্ছে অথর্ববেদের উপবেদ ।
আয়ুর্বেদ – আয়ুর্বেদে চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয় বর্ণিত আছে । এটি ঋগবেদের উপবেদ ।
মহাকাব্যসমূহ :
মহাকাব্য দুটি ; যেমন মহাভারত ও রামায়ণ ; এগুলি পরে সংকলিত হয়েছে । পরবর্তী বৈদিক যুগের রাষ্ট্রব্যবস্থা এগুলিতে প্রতিফলিত হয়েছে । ব্যাস কর্তৃক মহাভারত লিখিত বলে গণ্য করা হয় এবং রামায়ণের থেকে আগে লিখিত বলে বিবেচনা করা হয় ; এটিতে দশম খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে চতুর্থ খ্রিস্টাব্দের বিবরণ বর্ণিত আছে । এটিকে জয়সংহিতা এবং শতসহস্রী সংহিতাও বলা হয় । এবং এর মধ্যে এক লক্ষ শ্লোক আছে ।
রামায়ণ বাল্মীকি কর্তৃক সংকলিত , এর মধ্যে চব্বিশ হাজার শ্লোক আছে । এটির রচনা শুরু হয় পঞম খ্রিস্টপূর্বাব্দে এবং পাঁচটি পর্যায় অতিক্রম করে দ্বাদশ খ্রিস্টাব্দে পঞ্চম পর্যায়টি শেষ হয় ।
ব্রাত্মণ্য ধর্মের উত্থান :
- ধর্মীয় উৎসব অনুষ্ঠান সংঘটিত করার মধ্য দিয়ে ব্রাম্মণগণের মূল্য ( উত্থান ) দৃষ্টি পেয়েছিল ।
- ধর্মীয় বিষয় সংক্রান্তে তাদের একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল।
- ১৮ টি ভাগে পুরাণ অর্থাৎ পুরােনাে গল্প ওই সময়ে পৌরাণিক গল্প হিসাবে জনপ্রিয় হয় ।
- লােকেরা এটির বিরােধিতা করেছিল ।
FILE INFO : পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর | History Question and Answer with PDF Download for FREE
PDF Name : পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস | History Question and Answer PDF
Formet : PDF File
Price : Free
Download Link : Click Here To Download
Get the History Suggestion Question and Answer by winexam.in
West Bengal and All India Job preparation Suggestion Question and answer prepared by expert subject teachers. History Suggestion with 100% Common in the Examination.
History Suggestion Question and Answer
History Suggestion Question and Answer Download. History short question suggestion. All Comparative exam History Suggestion download. History All exam Question Paper download.
পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর – History Question and Answer in Bengali
পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর | পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর (History Question and Answer in Bengali) । পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর | পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর (History Question and Answer in Bengali)।
পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস সাজেশন – History Suggestion
পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস সাজেশন পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতবর্ষের সমস্ত চাকরির পরীক্ষার সিলেবাস বা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস বিষয়টির সমস্ত প্রশ্নোত্তর। সামনেই পরীক্ষা, তার আগে winexam.in শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে নিয়ে এল পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস – প্রশ্ন উত্তর । ইতিহাসে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন । আমাদের পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্ৰশ্ন ও উত্তর ।
পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস – প্রশ্ন ও উত্তর | History Suggestion Question and Answer with FREE PDF Download
WBCS History, School Service History, SSC History, History GK, History Quiz, History QNA, History FAQ, বিভিন্ন পরীক্ষা প্রস্তুতি, রেল, গ্রুপ ডি, এস এস সি, পি, এস, সি, সি এস সি, ডব্লু বি সি এস, নেট, সেট, চাকরির পরীক্ষা প্রস্তুতি, পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস , পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস প্রসব ও উত্তর, পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস | History Suggestion PDF,
এই “পরবর্তী বৈদিক যুগ (প্রাচীন ভারত) ইতিহাস | History PDF” পোস্টটি থেকে যদি আপনার লাভ হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম সফল হবে। আরোও বিভিন্ন স্কুল বোর্ড পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার সাজেশন, অতিসংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত ও রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (All Exam Guide Suggestion, MCQ Type, Short, Descriptive Question and answer), প্রতিদিন নতুন নতুন চাকরির খবর (Job News in Physical Science) জানতে এবং সমস্ত পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড (All Exam Admit Card Download) করতে winexam.in ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।