উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন
HS Bengali Suggestion
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) সাজেশন – HS Bengali Suggestion : কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ও অধ্যায় ভিত্তিতে প্রশ্নোত্তর নিচে দেওয়া হল। এবার পশ্চিমবঙ্গ দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা পরীক্ষায় বা উচ্চমাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষায় (HS Bengali Suggestion | West Bengal Class 12th Bengali Suggestion | WBCHSE Board Class 12th Bengali Question and Answer with PDF file Download) এই প্রশ্নউত্তর ও সাজেশন খুব ইম্পর্টুএলভ্ট । আপনারা যারা আগামী উচ্চমাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য বা দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা | HS Bengali Suggestion | WBCHSE Board HS Class 12th (XII) Bengali Suggestion Question and Answer খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্ন ও উত্তর ভালো করে পড়তে পারেন।
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন | পশ্চিমবঙ্গ দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা সাজেশন/নোট (WBCHSE Class 12th Bengali Suggestion / Higher Secondary Bengali Suggestion) | কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – MCQ, SAQ, Short, Descriptive Question and Answer
পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন (West Bengal Higher Secondary Suggestion / WBCHSE Class 12th Bengali Suggestion / HS Bengali Suggestion / Notes) কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – প্রশ্ন উত্তর – MCQ প্রশ্নোত্তর, অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (SAQ), সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (Short Question and Answer), ব্যাখ্যাধর্মী বা রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর (descriptive question and answer) এবং PDF ফাইল ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া রয়েছে।
কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প)
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর [মান ১] উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) সাজেশন | HS Bengali Suggestion
- টুনুর মা বিছানায় পড়ে থেকে বাড়ির লোকদের কীভাবে মৃত্যুঞ্জয়ের খোজ নিতে পাঠান ?
Ans. টুনুর মা বিছানায় পড়ে থেকে বাড়ির ছেলে, বুড়ো সকলকে তাগাদা দিয়ে মৃত্যুঞ্জয়ের খোঁজ নিতে পাঠান।
- “মরে গেল! না খেয়ে মরে গেল’– কার উক্তি এবং কে মরে গেল?
Ans. উক্তিটি মৃত্যুঞ্জয়ের। একজন ফুটপাথবাসী বুভুক্ষু মানুষ অনাহারে মরে গেল।
- “তখন সে রীতিমতো কাবু হয়ে পড়েছে”– সে কাবু হয়ে পড়েছিল কেন ?
Ans. পঞ্চাশের দুর্ভিক্ষের দিনে অফিসকর্মী মৃত্যুঞ্জয় প্রথম পথে এক অনাহারে মৃত্যুর দৃশ্য দেখে মানসিক আঘাত পেয়ে কাবু হয়ে পড়েছিল।
- “এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কি?” অপরাধটা কী?
Ans. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত ‘কে বাঁচায়, কে বাঁচে! গল্পে দেখা যায়, মানুষ অনাহারে ভুগছে আর মৃত্যুঞ্জয় এই দুরবস্থার সময়েও চারবেলা পেটভরে খেয়েছে। সে এটাকেই অপরাধ বলে গণ্য করেছে।
- “সেটা আশ্চর্য নয়। কোনটা আশ্চর্য নয়?
Ans. ‘কে বাঁচায়, কে বাঁচে!’ গল্পে অনাহারে ফুটপাতে মৃত্যুর ঘটনাটি আশ্চর্য নয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
- অনাহারক্লিষ্ট মানুষদের জন্য খাদ্যের সংস্থান করতে নিখিল কী ব্যবস্থা নিয়েছে?
Ans. অনাহারক্লিষ্ট মানুষদের জন্য খাদ্যের সংস্থান করতে নিখিল তার পরিবারের রোজকার খাওয়াদাওয়ার বহর যতদূর সম্ভব কমিয়ে দিয়েছে। বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যই তারা খায়।
- “ এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কি ? ” অপরাধটা কী ?
Ans. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ! গল্পে দেখা যায় , মানুষ অনাহারে ভুগছে আর মৃত্যুঞ্জয় এই দুরবস্থার সময়েও চারবেলা পেটভরে খেয়েছে । সে এটাকেই অপরাধ বলে গণ্য করেছে ।
- “ মরে গেল ! না খেয়ে মরে গেল ” – কার উক্তি এবং কে মরে গেল ?
Ans. উক্তিটি মৃত্যুঞ্জয়ের । একজন ফুটপাথবাসী বুভুক্ষু মানুষ অনাহারে মরে গেল ।
- “ তখন সে রীতিমতাে কাবু হয়ে পড়েছে ” — সে কাবু হয়ে পড়েছিল কেন ?
Ans. পঞ্চাশের দুর্ভিক্ষের দিনে অফিসকর্মী মৃত্যুঞ্জয় প্রথম পথে এক অনাহারে মৃত্যুর দৃশ্য দেখে মানসিক আঘাত পেয়ে কাবু হয়ে পড়েছিল ।
- টুনুর মা বিছানায় পড়ে থেকে বাড়ির লােকদের কীভাবে মৃত্যুঞ্জয়ের খোঁজ নিতে পাঠান ?
Ans. টুনুর মা বিছানায় পড়ে থেকে বাড়ির ছেলে , বুড়াে সকলকে তাগাদা দিয়ে মৃত্যুঞ্জয়ের খোঁজ নিতে পাঠান ।
- নিখিলের সমপদস্থ মৃত্যুঞ্জয় নিখিলের তুলনায় কত টাকা মাইনে বেশি পায় এবং কেন?
Ans. নিখিল ও মৃত্যুঞ্জয় সমপদস্থ হলেও মৃত্যুঞ্জয়ের বেতন পঞ্চাশ টাকা বেশি । কারণ সে একটা বাড়তি দায়িত্ব পালন করে ।
- “ অন্য সকলের মতাে মৃত্যুঞ্জয়কে সেও খুব পছন্দ করে । ” – কী কারণে ‘ সে ’ মৃত্যুঞ্জয়কে পছন্দ করে ?
Ans. মৃত্যুঞ্জয় আদর্শবাদের কল্পনা তাপস এক সরলচিত্ত যুবক বলে নিখিল মৃত্যুঞ্জয়কে পছন্দ করে ।
- “ নইলে দর্শনটা অনেক আগেই ঘটে যেত সন্দেহ নেই । ” – কীসের দর্শন ?
Ans. দুর্ভিক্ষের পটভূমিতে মৃত্যুঞ্জয়ের ফুটপাথে অনাহার- মৃত্যুর দর্শনের কথা এখানে বলা হয়েছে ।
- “ নিখিলকে বার বার আসতে হয় । ” – নিখিলকে কোথায় , কেন বারবার আসতে হয়?
Ans. পথে পথে ঘুরে বেড়ানাে বন্ধু মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির লােকেদের খোঁজ খবর নিতে নিখিলকে মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িতে বারবার আসতে হয় ।
- “ একেবারে মুষরে যাচ্ছেন দিনকে দিন । ” – উক্তিটি কার ?
Ans. ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ‘ গল্পে প্রশ্নোদৃত এই উক্তিটি মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রীর ।
- কি হল হে তােমার ? ” – কে , কাকে এ কথা বলেছিল ?
Ans. “ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পে মৃত্যুঞ্জয়ের বমি করা ও শরীর খারাপ দেখে সহকর্মী নিখিল তাকে এ কথা বলেছিল ।
- “ শত ধিক আমাকে । ” – কে , কেন নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিল ?
Ans. মৃত্যুঞ্জয় নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিল কারণ দেশের লােকের অনাহার জনিত মৃত্যুর কথা জেনে শুনেও সে চারবেলা পেট পুরে খেয়েছে ।
- ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পটি প্রথম কোথায় প্রকাশিত হয় ?
Ans. ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পটি প্রথম সারদাকুমার দাস সম্পাদিত ভৈরব ’ পত্রিকার প্রথম শারদ সংখ্যায় ১৩৫০ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয় ।
- আনমনে অর্ধ – ভাষণে যেন আর্তনাদ করে উঠল মৃত্যুঞ্জয় । ” – আর্তনাদটা কী ছিল ?
Ans. আর্তনাদটা ছিল— “ মরে গেল ! না খেয়ে মরে গেল ।
- “ সেটা আশ্চর্য নয় । ” কোনটা আশ্চর্য নয় ?
Ans. ‘কে বাঁচায় , কে বাঁচে ! গল্পে অনাহারে ফুটপাতে মৃত্যুর ঘটনাটি আশ্চর্য নয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে ।
- অনাহারক্লিষ্ট মানুষদের জন্য খাদ্যের সংস্থান করতে নিখিল কী ব্যবস্থা নিয়েছে ?
Ans. অনাহারক্লিষ্ট মানুষদের জন্য খাদ্যের সংস্থান করতে নিখিল তার পরিবারের রােজকার খাওয়াদাওয়ার বহর যতদূর সম্ভব কমিয়ে দিয়েছে । বেঁচে থাকার জন্য প্রয়ােজনীয় খাদ্যই তারা খায় ।
- ” সকলে এক কথাই বলে । ” – কী কথা বলে ?
Ans. সকল দুর্ভিক্ষ পীড়িতই বলে , গাঁ থেকে এইছি । খেতে পাইনে বাবা । আমায় খেতে দাও ।
MCQ প্রশ্নোত্তর [ মান ১ ] উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) সাজেশন | HS Bengali Suggestion
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
- মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি নজর রাখার জন্য টুনুর মা কার কাছে। কাতর অনুরোধ করেন ?
(ক) প্রতিবেশীর কাছে (খ) নিখিলের কাছে (গ) অফিসের বড়োবাবুর কাছে (ঘ) ডাক্তারের কাছে
Ans. (খ) নিখিলের কাছে
- মৃত্যুঞ্জয় রোজ অফিসে যায়—
(ক) বাসে করে (খ) ট্রামে চেপে (গ) পায়ে হেঁটে (ঘ) নিজের গাড়িতে
Ans. (খ) ট্রামে চেপে
- মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির বাজার ও কেনাকাটা করে—
(ক) মৃত্যুঞ্জয় নিজে (খ) তার ভাই ও চাকর (গ) টুনুর মা (ঘ) মৃত্যুঞ্জয় ও তার চাকর
Ans. (খ) তার ভাই ও চাকর
- ফুটপাথে ব্যক্তিটির মৃত্যুর কারণ—
(ক) রোগ (খ) দুর্ঘটনা (গ) খাদ্যে বিষক্রিয়া (ঘ) অনাহার
Ans. (ঘ) অনাহার
- মৃত্যুঞ্জয় অফিসে ঠিকমতো না এসে কোথায় যায়?
(ক) বাজারে (খ) আত্মীয়ের বাড়িতে (গ) নিজের। বাড়িতে (ঘ) শহরের ফুটপাথে ঘুরে বেড়ায়
Ans. (ঘ) শহরের ফুটপাথে ঘুরে বেড়ায়
- মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িতে থাকে—
(ক) দশ জন লোক (খ) পাঁচ জন লোক (গ) সাত জন লোক (ঘ) ন’জন লোক
Ans. (ঘ) ন’জন লোক
7 “গাঁ থেকে এইচি। খেতে পাই নে বাবা। আমায় খেতে দাও।” কথাগুলো বলেছে
(ক) টুনুর মা (খ) মৃত্যুঞ্জয় (গ) নিখিল (ঘ) মৃত্যুঞ্জয়ের ছেলে-মেয়েরা
Ans. (খ) মৃত্যুঞ্জয়
- নিখিল রোগা, তীক্ষ্ণবুদ্ধি এবং একটু
(ক) আলসে প্রকৃতির লোক (খ) সাহসী প্রকৃতির লোক (গ) ভীরু প্রকৃতির লোক (ঘ) চালাক প্রকৃতির লোক
Ans. (ক) আলসে প্রকৃতির লোক
- নিখিল কার কাছে মাঝে মাঝে কাবু হয়ে যায় ?
(ক) মৃত্যুঞ্জয়ের কাছে (খ) অফিসের অন্যান্যদের কাছে (গ) তার স্ত্রীর কাছে (ঘ) অফিসের বড়োবাবুর কাছে
Ans. (ক) মৃত্যুঞ্জয়ের কাছে
- সেদিন কোথায় যাবার পথে মৃত্যুঞ্জয় প্রথম মৃত্যু দেখে ?
(ক) বাজার (খ) নিখিলদের বাড়ি (গ) অফিস (ঘ) বাড়ি ফেরার পথে
Ans. (গ) অফিস
- “ফুটপাথে হাঁটা তার বেশি প্রয়োজন হয় না”- কার। প্রয়োজন হয় না ?
(ক) নিখিলের (খ) টুনুর মা (গ) মৃত্যুঞ্জয়ের (ঘ) টুনুর
Ans. (গ) মৃত্যুঞ্জয়ের
- নিখিল অবসর জীবন কীভাবে কাটাতে চায়?
(ক) দুস্থ মানুষের সেবা করে (খ) দেশ-বিদেশ ভ্রমণ করে (গ) গান শুনে ও নাটক দেখে (ঘ) বই পড়ে আর একটা চিন্তার জগৎ গড়ে তুলে
Ans. (ঘ) বই পড়ে আর একটা চিন্তার জগৎ গড়ে তুলে
- মৃত্যুঞ্জয়ের ধুলিমলিন সিল্কের জামা এখন
(ক) পরিচ্ছন্ন হয়েছে (খ) ছিড়ে গেছে (গ) অদৃশ্য হয়েছে (ঘ) নতুন হয়েছে।
Ans. (গ) অদৃশ্য হয়েছে
- ‘গ্রুয়েল’ কথাটির অর্থ হলো—
(ক) এক ধরনের টনিক (খ) ভাতের ফ্যান (গ) ফলের সরবত (ঘ) সুস্বাদু খাবার
Ans. (খ) ভাতের ফ্যান
- মৃত্যুঞ্জয়ের প্রকৃত বন্ধুর নাম হলো—
(ক) কৈলাস (খ) মানিক (গ) নিখিল (ঘ) সুব্রত
Ans. (গ) নিখিল
- “কয়েক মিনিটে মৃত্যুঞ্জয়ের সুস্থ শরীরটা অসুস্থ হয়ে গেল। কারণ—
(ক) অফিসে কাজের প্রবল চাপ ছিল (খ) প্রচণ্ড গরমের মধ্যে হেঁটে সে অফিসে এসেছিল (গ) প্রথমবার অনাহারে মৃত্যু দেখে সে প্রবল আঘাত পেয়েছিল (ঘ) বেশি খাবার খেয়ে ফেলায় তার বমি হচ্ছিল
Ans. (গ) প্রথমবার অনাহারে মৃত্যু দেখে সে প্রবল আঘাত পেয়েছিল
- ‘ গুয়েল ’ কথাটির অর্থ হলাে— ( ক ) এক ধরনের টনিক ( খ ) ভাতের ফ্যান ( গ ) ফলের সরবত ( ঘ ) সুস্বাদু খাবার ।
Ans. ( খ ) ভাতের ফ্যান ।
- ফুটপাথে ব্যক্তিটির মৃত্যুর কারণ— ( ক ) রােগ ( খ ) দুর্ঘটনা । ( গ ) খাদ্যে বিষক্রিয়া । ( ঘ ) অনাহার ।
Ans. ( ঘ ) অনাহার ।
- সেদিন কোথায় যাবার পথে মৃত্যুঞ্জয় প্রথম মৃত্যু দেখে ? ( ক ) বাজার । ( খ ) নিখিলদের বাড়ি ( গ ) অফিস ( ঘ ) বাড়ি ফেরার পথে ।
Ans. ( গ ) অফিস ।
- “ ফুটপাথে হাঁটা তার বেশি প্রয়ােজন হয় না ” —কার প্রয়ােজন হয় না ? ( ক ) নিখিলের ( খ ) টুনুর মা ( গ ) মৃত্যুঞ্জয়ের ( ঘ ) টুনুর ।
Ans. ( গ ) মৃত্যুঞ্জয়ের ।
- মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িতে থাকে— ( ক ) দশ জন লােক ( গ ) সাত জন লােক ( খ ) পাঁচ জন লােক ( ঘ ) ন’জন লােক ।
Ans. ( ঘ ) ন’জন লােক ।
- মৃত্যুঞ্জয়ের প্রকৃত বন্ধুর নাম হলাে— ( ক ) কৈলাস । ( খ ) মানিক ( গ ) নিখিল ( ঘ ) সুব্রত ।
Ans. ( গ ) নিখিল ।
- মৃত্যুঞ্জয় অফিসে ঠিকমতাে না এসে কোথায় যায় ? ( ক ) বাজারে ( খ ) আত্মীয়ের বাড়িতে ( গ ) নিজের বাড়িতে ( ঘ ) শহরের ফুটপাথে ঘুরে বেড়ায় ।
Ans. ( ঘ ) শহরের ফুটপাথে ঘুরে বেড়ায় ।
- নিখিল অবসর জীবন কীভাবে কাটাতে চায় ? ( ক ) দুস্থ মানুষের সেবা করে ( খ ) দেশ – বিদেশ ভ্রমণ করে ( গ ) গান শুনে ও নাটক দেখে ( ঘ ) বই পড়ে আর একটা চিন্তার জগৎ গড়ে তুলে ।
Ans. ( ঘ ) বই পড়ে আর একটা চিন্তার জগৎ গড়ে তুলে ।
- নিখিল কার কাছে মাঝে মাঝে কাবু হয়ে যায় ? ( ক ) মৃত্যুঞ্জয়ের কাছে । ( খ ) অফিসের অন্যান্যদের কাছে । ( গ ) তার স্ত্রীর কাছে । ( ঘ ) অফিসের বড়ােবাবুর কাছে ।
Ans. ( ক ) মৃত্যুঞ্জয়ের কাছে ।
- নিখিল রােগা , তীক্ষ্ণবুদ্ধি এবং একটু ( ক ) আলসে প্রকৃতির লোক ( খ ) সাহসী প্রকৃতির লােক ( গ ) ভীরু প্রকৃতির লােক ( ঘ ) চালাক প্রকৃতির লােক ।
Ans. ( ক ) আলসে প্রকৃতির লোক ।
- মৃত্যুঞ্জয়ের ধুলিমলিন সিল্কের জামা এখন ( ক ) পরিচ্ছন্ন হয়েছে । ( খ ) ছিড়ে গেছে ( গ ) অদৃশ্য হয়েছে । ( ঘ ) নতুন হয়েছে ।
Ans. ( গ ) অদৃশ্য হয়েছে ।
- “ কয়েক মিনিটে মৃত্যুঞ্জয়ের সুস্থ শরীরটা অসুস্থ হয়ে গেল । ” কারণ ( ক ) অফিসে কাজের প্রবল চাপ ছিল । ( খ ) প্রচণ্ড গরমের মধ্যে হেঁটে সে অফিসে এসেছিল ( গ ) প্রথমবার অনাহারে মৃত্যু দেখে সে প্রবল আঘাত পেয়েছিল । ( ঘ ) বেশি খাবার খেয়ে ফেলায় তার বমি হচ্ছিল ।
Ans. ( গ ) প্রথমবার অনাহারে মৃত্যু দেখে সে প্রবল আঘাত পেয়েছিল ।
- মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি নজর রাখার জন্য টুনুর মা কার কাছে কাতর অনুরােধ করেন ? ( ক ) প্রতিবেশীর কাছে । ( খ ) নিখিলের কাছে । ( গ ) অফিসের বড়ােবাবুর কাছে ( ঘ ) ডাক্তারের কাছে ।
Ans. ( খ ) নিখিলের কাছে ।
- মৃত্যুঞ্জয় রােজ অফিসে যায়— ( ক ) বাসে করে ( খ ) ট্রামে চেপে ( গ ) পায়ে হেঁটে ( ঘ ) নিজের গাড়িতে ।
Ans. ( খ ) ট্রামে চেপে ।
- “ গাঁ থেকে এইচি । খেতে পাই নে বাবা । আমায় খেতে দাও । ” কথাগুলাে বলেছে— ( ক ) টুনুর মা ( খ ) মৃত্যুঞ্জয় ( গ ) মৃত্যুঞ্জয়ের ছেলে – মেয়েরা ( ঘ ) নিখিল ।
Ans. ( খ ) মৃত্যুঞ্জয় ।
রচনাধর্মী বড়ো প্রশ্নোত্তর [মান ৫] উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) সাজেশন | HS Bengali Suggestion
- “নিখিল ভাবছিল বন্ধুকে বুঝিয়ে বলবে,এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না।”–কোন প্রসঙ্গে নিখিলের এই ভাবনা?এর মধ্যে দিয়ে নিখিল চরিত্রের কোন বৈশিষ্ট্য ধরা পড়েছে।
অথবা
‘কে বাঁচায়,কে বাঁচে’ গল্প অবলম্বনে নিখিল চরিত্র সম্পর্কে আলোচনা কর।
Ans. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘কে বাঁচায়,কে বাঁচে’ গল্পের মুখ্য চরিত্র মৃত্যুঞ্জয়ের অফিসের সহকর্মী বন্ধু ছিলেন নিখিল।গল্পটিতে আমরা নিখিলের যে পরিচয় পাই তা হল-নিখিল রোগা,তীক্ষ্ণবুদ্ধি এবং একটু অলস প্রকৃতির লোক।মৃত্যুঞ্জয়ের আট বছর আগে সে বিয়ে করেছেএবং তার দুটি সন্তান আছে। নিখিলের সংসারে বিশেষ মন নেই,সে অবসর জীবনটা বই পড়ে আর একটা চিন্তার জগৎ গড়ে তুলে কাটিয়ে দিতে চায়।
অফিসের অন্য সকলের মতো মৃত্যুঞ্জয়কেও নিখিল খুব পছন্দ করত। তবে মৃত্যঞ্জয়ের মানসিক শক্তির কাছে নিখিল যেন কিছুটা নিস্তেজ। মাঝে মাঝে নিখিলকে আফসোস হয় যে–সে যদি নিখিল না হয়ে মৃত্যুঞ্জয় হতো ,তাহলে মন্দ হতো না।এর মধ্যে দিয়ে মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি নিখিলের মৃদু ঈর্ষার ভাব প্রকাশিত হয়েছে।তবে নিখিল স্বার্থপর ছিল না ।প্রতিমাসে তাকে তিন জায়গায় টাকা পাঠাতে হতো। মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িতেও নিখিল প্রায়ই আসতে হতো বন্ধুকে বোঝানোর জন্য। শুধু তাই নয় মৃত্যুঞ্জয় অফিসে যাওয়া বন্ধ করে দিলে নিখিল মৃত্যুঞ্জয়ের ছুটির ব্যবস্থা করে দিত।
মৃত্যুঞ্জয় অনাহারী মানুষদের অবস্থা দেখে ভেঙে পড়লেও নিখিল কিন্তু ভেঙে পড়েনি।মৃত্যুঞ্জয় তার মাইনের পুরো টাকাটা ত্রাণ তহবিলে দান করতে চাইলে নিখিল তার প্রতিবাদ করে এবং জানায়—-
“নিখিল ভাবছিল বন্ধুকে বুঝিয়ে বলবে,এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না। “
নিখিল এও জানায় তার ঘর সংসার আছে, বাড়িতে তার নয় জন লোক,মাইনের টাকায় মাস চলে না।এরপর মৃত্যুঞ্জয় নিজে একবেলা না খেয়ে যখন অনাহারীদের সেই খাবার তুলে দেয় তখন নিখিল জানায়–
“নীতি ধর্মের দিক থেকে বলছি না,সমাজ ধর্মের দিক থেকে বিচার করলে দশ জনকে খুন করার চেয়ে নিজেকে না খাইয়ে মারা বড় পাপ।”
অর্থাৎ নিখিল বোঝাতে চেয়েছে দুর্ভিক্ষ পীড়িত মানুষদের জন্য মৃত্যুঞ্জয় যে পথ বেছে নিয়েছে সেটা প্রকৃত পথ নয়।দুর্ভিক্ষের মোকাবেলা করতে হলে আগে নিজেকে বাঁচতে হবে।এইভাবে পল্পকার তাঁর ‘কে বাঁচায়,কে বাঁচে’ গল্পটিতে নিখিল চরিত্রটিকে হৃদয়বাণ এক বাস্তববাদী চরিত্র হিসাবে উপস্থাপন করেছেন।
- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের “কে বাঁচায় কে বাঁচে” গল্পের নাম করণের স্বার্থকতা আলোচন করো ।
Ans. সাহিত্যের ক্ষেত্রে নামকরণ একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয়। আর ছোটো গল্পের নামকরণ আরো বেশী গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ছোট গল্পের বিষয় তার নাম করণের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায়। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বেশিরভাগ গল্প গুলিতে বিশেষ আদর্শ যুক্ত মানুষের প্রতিবাদ শিল্প রূপ লাভ করেছে।
কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের কাহিনী অত্যন্ত সাদামাটা এবং এই সাধারণ কাহিনীতে মৃতুঞ্জয়ের জীবন ছবিতে এক ব্যতিক্রমী রূপ ধরা পড়েছে। গল্পটির শুরু হয়েছে এক অনাহারে মৃত্যুর দৃশ্য দিয়ে, আর মৃত্যুঞ্জয় ওই মৃত্যু দেখে অপরাধবোধে পীড়িত হয়। সাথে সাথে আদর্শবাদী মৃত্যুঞ্জয়ের পারিবারিক জীবনে নেমে আসে কালো মেঘের ছায়া। এমনকি অফিসের সারা মাসের মাইনে টা বন্ধু নিখিলকে দিয়ে রিলিফ ফান্ডে দান করে দেয়।
ধীরে ধীরে মৃত্যুঞ্জয় ঘর ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসে শহরের ফুটপাতে দুর্ভিক্ষ পীড়িত দের মাঝখানে। অভুক্ত মানুষ গুলির মধ্য থেকে মৃত্যুঞ্জয় নিজেই প্রতিবাদহীন হয়ে পড়ে এবং আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতোই লঙ্গরখানার খিচুড়ি খায়, ফুটপাতে পড়ে থাকে।
অনাহারক্লিষ্ট দের বাঁচাতে গিয়ে মৃত্যুঞ্জয় নিজেই নিজেকে সর্বহারাদের মধ্যে নিয়ে গেছে। কিন্তু মৃত্যুঞ্জয় এইভাবে নিজেকে যেমন বাঁচাতে পারেনি তেমনি অনাহারীদের ও বাঁচাতে পারেনি। তাই অন্যকে বাঁচাতে গিয়ে গল্পের নায়ক নিজেকে শেষ করে ফেলেছে। সেই কারণে কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পটির নামকরণেে যে সার্থকতা কোন সন্দেহ নেই।
অনাহারক্লিষ্ট দের বাঁচাতে গিয়ে গল্পের নায়ক মৃত্যুঞ্জয় নিজেই অনাহারে জীবন সঁপে দিয়েছে, এমনকি তার স্ত্রী অর্থাৎ টুনুর মাকেও সেই পথে যেতে বাধ্য হতে হয়েছে তাই এইসব দিকে বিচার করলে গল্পটির নাম যথাযথভাবেই সার্থক।
- ‘কে বাঁচায়,কে বাঁচে’ গল্প অবলম্বনে টুনুর মা চরিত্রটির ভূমিকা আলোচনা কর।
Ans. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘কে বাঁচায়,কে বাঁচে’ গল্পের প্রধান চরিত্র মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রী হল এই টুনুর মা।টুনুর মা কে আলোচ্য গল্পের একটি অপ্রধান চরিত্র হিসাবে দেখানো হলেও মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রী হিসাবে তার ভূমিকা কোন অংশে কম ছিল না।গল্পটিতে এই চরিত্রটির কোন নাম নেই।সমগ্ৰ গল্পটিতেই তিনি মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রী তথা টুনুর মা হিসাবে পরিচিত।যখন মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির অবস্থা শোচনীয় হয়ে ওঠে তখন আমরা এই টুনুর মা এর সঙ্গে পরিচিত হই।টুনুর মা কেবল উদার,স্নেহময়ী,মমতাময়ী ছিল না,তিনি স্বামীকে এবংস্বামীর আদর্শকেও সম্মান করতেন।
গল্পটিতে আমরা দেখি , টুনুর মা যখন অসুস্থ এবং তার বাড়ির অবস্থা যখন শোচনীয় তখন তিনি বিছানায় পড়ে থেকেই বাড়ির ছেলে বুড়োকে তাগাদা দিয়ে স্বামীর খোঁজে বাইরে পাঠান।কেননা মৃত্যুঞ্জয় আজকাল ঠিকমতো বাড়িতে না এসে,অফিসে না গিয়ে শহরের আদি-অন্তহীন ফুটপাথে ঘুরে ঘুরে অনাহারী মানুষদের দেখে।তাই টুনুর মা নিখিলকে সকাতরে অনুরোধ করে যে–
“সে যেন একটু নজর রাখে মৃত্যুঞ্জয়ের দিকে,একটু যেন সে সঙ্গে থাকে তার।”
এর মধ্যে দিয়ে টুনুর মার সংসারের প্রতি যেমন দায়বদ্ধতা যেমন প্রকাশ পেয়েছে তেমনি প্রকাশ পেয়েছে স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।এইখানেই শেষ নয়,টুনুর মা নিখিলকে জানায় তিনি যদি বিছানা থেকে উঠতে পারতেন তাহলে মৃত্যুঞ্জয়ের সঙ্গেই ঘুরতেন।কেননা মৃত্যুঞ্জয়ের সঙ্গে থেকে থেকে তিনিও মৃত্যুঞ্জয়ের মতো হয়ে গেছেন।প্রসঙ্গত টুনুর মা নিখিলকে জানায়—
“উনি পাগল হয়ে যাচ্ছেন,আমারও মনে হচ্ছে পাগল হয়ে যাব।ছেলেমেয়েগুলির জন্য সত্যি আমার ভাবনা হয় না।কেবলি মনে পড়ে ফুটপাথের ওই লোকগুলির কথা।আমাকে দু-তিন দিন সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন।”
অর্থাৎ মৃত্যুঞ্জয়ের মতো তিনিও যে পাগল হয়ে যাবেন তা বলতে দ্বিধা করেন নি। ছেলেমেয়েদের জন্য ভাবনা চিন্তা না থাকলেও ফুটপাথের সেই অনাহারী লোকেদের কথা টুনুর মার কেবলি মনে পড়ে। এরপর টুনুর মা নিখিলকে জানায়-“আচ্ছা, কিছুই কি করা যায় না।” কেননা এই সমস্ত ভাবনাতেই মৃত্যুঞ্জয়ের মাথা খারাপ হচ্ছে,আর দারুণ একটা হতাশা জেগেছে ওর মনে।তাই টুনুর মা জানায়-–“একেবারে মুষড়ে যাচ্ছেন দিনকে দিন।”
আলোচ্য গল্পটিতে গল্পকার টুনুর মার চরিত্রটিকে অপ্রধান চরিত্র হিসাবে দেখালেও টুনুর মার উদার,স্নেহময়ী,মমতাময়ী রুপটিকে যেমন ফুটিয়ে তুলেছেন তেমনি স্বামীর প্রতি অপরিসীম শ্রদ্ধা,ভালোবাসার স্বরূপটিও অঙ্কন করেছেন।
- “কে বাঁচায় কে বাঁচে” গল্পের নিখিল চরিত্র সম্পর্কে আলোচনা করো।
Ans. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় “কে বাঁচায় কে বাঁচে” গল্পের নায়ক চরিত্র মৃত্যুঞ্জয় কে উজ্জ্বল করে তোলার জন্য নিখিল নামে একটি বাস্তব বুদ্ধি সম্পন্ন চরিত্র সৃষ্টি করেছেন। প্রখর বুদ্ধি মান এই রোগা যুবকটি কিছুটা অলস প্রকৃতির দুই সন্তানের পিতা নিখিলের সংসারের প্রতি তেমন কোনো টান ছিল না, সে অবসর সময়ে বই পড়ে সময় কাটাতে ভালোবাসতো।
অন্যদিকে সমপদস্থ কর্মী হলেও নিখিলের থেকে মৃত্যুঞ্জয়ী 50 টাকা বেশি মাইনে পেতেন। দুই বন্ধুর মধ্যে একটু অবজ্ঞা মিশ্রিত ভালোবাসা জড়িয়ে ছিল, তবে মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক শক্তির কাছে নিখিল কিছুটা নিস্তেজ ছিল। এই কারণে নিখিল আফসোস করে বলতো যে – সে যদি মৃত্যুঞ্জয় হতো তাহলে মন্দ হত না।
নিখিল চরিত্র একটু অন্যধরনের হলেও মৃত্যুঞ্জয় চরিত্রটিকে সবার উপরে তুলে দিয়েছে। মৃত্যুঞ্জয় কে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে নিখিল যথেষ্ট চেষ্টা করেছেন। এমনকি মৃত্যুঞ্জয়ের অফিসে ছুটির ব্যবস্থা পর্যন্ত করে দিয়েছে নিখিল।
মৃত্যুঞ্জয়ের মত নিখিল ও দুর্ভিক্ষ দেখে কাতর হয়েছে, কিন্তু সে তার মত ভেঙে পড়েনি বরং সে মৃত্যুঞ্জয় কে বোঝাতে চেয়েছে, – পাশবিক স্বার্থপরতা এর মধ্য দিয়ে মানুষ বেঁচে থাকতে পারেনা। মৃত্যুঞ্জয়ের পরিবারের প্রতি তার আন্তরিক ভালোবাসা ও কম ছিলনা, কেননা মৃত্যুঞ্জয় বাড়ির বাইরে চলে গেলে নিখিল সবসময় তাদের পাশে থেকেছে। তাই গল্পটির মধ্যে নিখিল শুধুমাত্র একটি চরিত্র নয় তা হৃদয়বান ও বাস্তব চরিত্র।
- “মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির অবস্থা শোচনীয়।” – মৃত্যুঞ্জয় কে? তার বাড়ির অবস্থা শোচনীয় কেন?
Ans. প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কে বাঁচায় কে বাঁচে ছোট গল্পটির প্রধান ও উজ্জ্বল চরিত্র মৃত্যুঞ্জয়।
কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের নায়ক মৃত্যুঞ্জয় অফিস যাবার পথে প্রথম ফুটপাতে অনাহারে মৃত্যুর দৃশ্য দেখে ভেতরে ভেতরে পাল্টাতে থাকে। নিজের মধ্যে একটি অপরাধবোধ ধীরে ধীরে তাকে গ্রাস করতে থাকে এমনকি তার ব্যক্তিগত জীবনে আসে একাধিক পরিবর্তন।
তার ব্যক্তিগত পরিবর্তনের কারণে সংসার জীবনে নানান পরিবর্তন আসতে শুরু করে একবেলা খেয়ে অন্য খাবার অভুক্তদের বিলি করতে শুরু করে। এমনকি তার মাস মাইনের টাকাটা পর্যন্ত রিলিফ ফান্ডে দান করতে থাকে। ধীরে ধীরে সে বাড়ি ত্যাগ করে ও শহরের রাস্তাঘাটে গাছতলায়ও ডাস্টবিনের ধারে অভুক্ত মানুষের সাথে ঘুরতে শুরু করে।
অন্যদিকে মৃত্যুঞ্জয়ের এই পরিবর্তনে ও মানসিক অবস্থা দেখে তার স্ত্রী ধীরে ধীরে শয্যাশায়ী হয়ে পড়ে। মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির অন্য সদস্যদের মতো সেও স্বামীর জন্য উৎকণ্ঠিত হয়ে নিখিলকে তার সঙ্গে থাকতে অনুরোধ জানাই। মৃত্যুঞ্জয়ের এই অবস্থার কারণে তার স্ত্রী ও তার হাত ধরে রাস্তায় নেমে আসে বাড়িতে ছেলেমেয়েগুলো কাতর হয়ে পড়ে।
মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক পরিবর্তনের কারণে সে বাড়ি ত্যাগ করে তার সাথে তার স্ত্রীও বাড়ি ত্যাগ করলে পারিবারিক জীবনে চরম অশান্তি নেমে আসে। মৃত্যুঞ্জয়ের পরিবর্তনের কারণে তার বাড়ির অবস্থা শোচনীয় বলে গল্পে বলা হয়েছে।
- “এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না।” কে, কেন ও কীভাবে দেশের লোককে বাঁচাতে চায়?
অথবা, “এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না।” এভাবে বলতে কী বোঝানো হয়েছে? এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না কেন?
অথবা, “এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না।” এটি কার উক্তি? এমন মন্তব্যের কারণ কী? কীভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যাবে?
- “আমি কি করব? কত বলেছি, কত বুঝিয়েছি, কথা শুনবে না।” কে, কাকে একথা বলেছিল? উক্তিটিতে বক্তার কোন ভাবনা প্রকাশিত হয়েছে?
- “কারো বুকে নালিশ নেই, কারো মনে প্রতিবাদ নেই!” একথা কার মনে হয়েছে? গল্পে সে নিজে কি একটি প্রতিবাদী চরিত্র হয়ে উঠেছে বলে তোমার মনে হয়? তোমার উত্তরের যুক্তির সমর্থনে তা লেখো।
অথবা, কারো বুকে নালিশ নেই, কারো মনে প্রতিবাদ নেই!” এই অভিজ্ঞতা কার হয়েছিল? কোন পরিস্থিতিতে বক্তা এমন অভিজ্ঞতার সাক্ষী হয়েছিল?
- “ওটা পাশবিক স্বার্থপরতা”– কে, কাকে একথা বলেছে? ‘পাশবিক স্বার্থপরতা’ শব্দবদ্ধ ব্যবহারের কারণ কী?
অথবা, “.সমাজদর্শনের দিক থেকে বিচার করলে দশ জনকে খুন করার চেয়ে নিজেকে না খাইয়ে মারা বড়ো পাপ।” বক্তা কে? এই উক্তিতে বক্তার যে মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে তা বিশ্লেষণ করো।
অথবা, “ওটা পাশবিক স্বার্থপরতা”—কে, কাকে, কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি করেছে? উদ্ধৃত অংশের তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।
- “সেদিন অফিস যাবার পথে মৃত্যুঞ্জয় প্রথম মৃত্যু দেখল-অনাহারে মৃত্যু।” এই ‘দেখার ফলে মৃত্যুঞ্জয়ের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া কী হয়েছিল?
- “এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কী?” কোন অপরাধের কথা বলা হয়েছে? সে কীভাবে অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করেছিল ?
অথবা, “এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কী?” কার উক্তি? অপরাধটা কী? নিজেকে কে অপরাধী ভাবছে এবং কেন সে অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করতে চাইছে?
অথবা, “এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কী?” কে, কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি করেছে? বক্তা কীভাবে অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করেছিল ?
- “ ওটা পাশবিক স্বার্থপরতা ” — কে , কাকে একথা বলেছে ? ‘ পাশবিক স্বার্থপরতা ’ শব্দবদ্ধ ব্যবহারের কারণ কী ?
অথবা , “ ..সমাজদর্শনের দিক থেকে বিচার করলে দশ জনকে খুন করার চেয়ে নিজেকে না খাইয়ে মারা বড়াে পাপ । ” বক্তা কে ? এই উক্তিতে বক্তার যে মনােভাব প্রকাশ পেয়েছে তা বিশ্লেষণ করাে ।
Ans. উদ্ধৃত উক্তিটি করেছে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছােটোগল্প ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ! ’ গল্পের অন্যতম চরিত্র নিখিল ।
নিখিল বাস্তববাদী । তার মতে নিজেকে না খাইয়ে মারা ঠিক নয় । দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষদের প্রতি সহানুভূতিবশত মৃত্যুঞ্জয় খাওয়াদাওয়া ছেড়ে দিয়েছিল । নিখিল তখন যুক্তি দেখিয়ে বলে মন্বন্তরের দিনে ভূরিভোেজনটা অন্যায় কিন্তু নিজেকে না খাইয়ে রাখা আরও অন্যায় । বেঁচে থাকার জন্য যতটুকু দরকার ততটুকু খেলে দুর্ভিক্ষের দিনে অন্যায় কোথায় ? শত শত নিরন্নের দিকে চেয়ে যদি নিজেকে অভুক্ত রেখে দেওয়া হয় তবে সেটা নিজেরই সঙ্গে প্রবঞ্চনা করা ।
এর উত্তরে মৃত্যুঞ্জয় বলে ওটা পাশবিক স্বার্থপরতা । স্বার্থপরতা চরম হলে তবেই এ কাজ করা যায় । নিজেকে খাইয়ে অন্যকে না খাইয়ে রাখা , মৃত্যুঞ্জয় আপন দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে নিখিলের এই যুক্তিকে পাশবিক স্বার্থপরতা ’ বলেছে ।
- “ এভাবে দেশের লােককে বাঁচানাে যায় না । এভাবে বলতে কী বােঝানাে হয়েছে ? এভাবে দেশের লােককে বাঁচানাে যায় না কেন ?
Ans. আলােচ্য অংশটি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ! ’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । পাশের মন্বন্তরের প্রেক্ষাপটে গল্পটি রচিত হয়েছে । অনাহারক্লিষ্ট মানুষ খাদ্যের আশায় কলকাতায় ভিড় করেছে । দিনের পর দিন কলকাতায় অনাহারে – অর্ধাহারে কাটিয়ে দেওয়া মানুষগুলির ঠিকানা ফুটপাথ । একদিন ফুটপাথে এমনই এক ব্যক্তির মৃত্যু দেখে অত্যন্ত বিচলিত হয়ে পড়ে মৃত্যুঞ্জয় । এটা সে মন থেকে মেনে নিতে পারেনি । সে নিজের খাওয়া কমিয়ে দেয় । নিজের বেতনের পুরাে টাকাটা কোনাে রিলিফ ফান্ডে দিয়ে দেওয়ার জন্য মৃত্যুঞ্জয় অনুরােধ করে নিখিলকে । এভাবে মৃত্যুঞ্জয় অনাহারক্লিষ্ট মানুষকে বাঁচাতে চায় । মৃত্যুঞ্জয়ের এই স্বার্থত্যাগ , পরােপকারবৃত্তি ও মানবিকতাবােধ আসলে বাস্তববর্জিত । তাই নিখিল মৃত্যুঞ্জয়কে বলে , “ এভাবে দেশের লােককে বাঁচানাে যায় না । কারণ নিজে বাঁচো , অন্যকেও | বাঁচাও ‘ – এটাই জীবনের দাবি , বাস্তব সত্য । কেননা একজন মানুষ তার সর্বস্ব দিয়েও দেশের এত অনাহারক্লিষ্ট মানুষকে বাঁচাতে পারবে না । এজন্য দরকার প্রত্যেকের সাধ্যানুযায়ী সাহায্য ও সহযােগিতা করা । সম্মিলিত প্রয়াসে এমন পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব , অর্থাৎ অভুক্ত , নিরন্ন মানুষকে বাঁচাতে একজন মানুষের সর্বস্ব ত্যাগও যথেষ্ট নয় । কোথাও দীর্ঘ খরা , আবার কোথাও অতিবৃষ্টির জন্য ফসল নষ্ট হয়েছে ফলে গ্রামবাংলায় দেখা দিয়েছিল দুর্ভিক্ষ । গ্রাম ছেড়ে দলে দলে মানুষ ভিড় করেছিল শহরে – বন্দরে । সরকার ত্রাণের ব্যবস্থা , বাসস্থানের ব্যবস্থা করেছে । কিন্তু আশানুরূপ সাফল্য পায়নি । বেশিরভাগ মানুষ এটা বুঝতে পেরেও মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে । কিন্তু মৃত্যুঞ্জয়কে এসব প্রচণ্ড নাড়িয়ে দিয়েছে । সে সর্বস্ব দান করেছে , নিজেও ভুখা মানুষগুলির দলে সামিল হয়েছে । তবুও সে অবস্থা একটুও পাল্টাতে পারেনি । এই পরিস্থিতি বিচার করেই নিখিল এমন মন্তব্য করেছে । তার মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ । কেননা — একজনের সর্বস্ব ত্যাগ বা একজনকে খাওয়ালে মনের শান্তি মেলে , দুর্ভিক্ষপীড়িত বৃহত্তর জনগণের মঙ্গল হয় না । তাছাড়া প্রত্যেক মানুষ তার দায়িত্ব যদি যথাযথথভাবে পালন করে তবেই দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশের মানুষকে বাঁচানাে যাবে ।
- “ সেদিন অফিস যাবার পথে মৃত্যুঞ্জয় প্রথম মৃত্যু দেখল — অনাহারে মৃত্যু । এই ‘ দেখার ফলে মৃত্যুঞ্জয়ের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া কী হয়েছিল ?
Ans. উদ্ধৃতাংশটি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ! ’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে ।
মৃত্যুঞ্জয় একজন অফিসকর্মী । সমপদস্থ সহকর্মী নিখিলের থেকে সে বরং একটি বাড়তি দায়িত্বের কারণে পঞ্চাশ টাকা বেশি পায় । বাড়ি থেকে বেরিয়েই সে ট্রামে ওঠে এবং অফিসের দরজার সামনে গিয়ে নামে । ফলে পঞ্চাশের দুর্ভিক্ষের সময় কলকাতার পথেঘাটে দুর্ভাগা মানুষের মৃত্যুর ভয়াবহ দৃশ্যের সম্মুখীন তাকে এতদিন হতে হয়নি । কিন্তু সেদিন মৃত্যুঞ্জয়কে আকস্মিকভাবে অনাহারে মৃত্যুর বীভৎস দৃশ্যের মুখােমুখি হতে হলো।
এই মৃত্যুদৃশ্য তাৎক্ষণিকভাবে মৃত্যুঞ্জয়ের নরম , দরদি , মানবিক আদর্শে বিশ্বাসী । মনে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করল । তার সুস্থ শরীর যেন মুহূর্তে অসুস্থ হয়ে পড়ল । তার সংবেদনশীল মনে আঘাত লাগলে শরীরেও প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় । ফলে মৃত্যুদৃশ্যে তার মন আলােড়িত হতেই শারীরিক কষ্ট বােধ হতে লাগল । অফিসে পৌছেই নিজের কুঠুরিতে বসে সে যেন অবসাদে ধপ করে চেয়ারে বসে পড়ে । কিন্তু সেখানেও সে স্বস্তিবােধ করে না বলে উঠে কলঘরে যায় । কলঘরে দরজা বন্ধ করে সে আসার আগে পেট ভরে খেয়ে আসা যাবতীয় খাদ্য বমি করে উগরে দেয় । তার পর টেবিলে ফিরে জল খেয়ে দেওয়ালের দিকে শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে ।
উচ্চমাধ্যমিক সাজেশন ২০২৪ – HS Suggestion 2024
আরোও দেখুন:-
HS Bengali Suggestion 2024 Click here
আরোও দেখুন:-
HS English Suggestion 2024 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Geography Suggestion 2024 Click here
আরোও দেখুন:-
HS History Suggestion 2024 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Political Science Suggestion 2024 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Philosophy Suggestion 2024 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Sociology Suggestion 2024 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Sanskrit Suggestion 2024 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Education Suggestion 2024 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Physics Suggestion 2024 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Chemistry Suggestion 2024 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Biology Suggestion 2024 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Mathematics Suggestion 2024 Click here
আরোও দেখুন:-
HS Suggestion 2024 Click here
পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্ন উত্তর ও শেষ মুহূর্তের সাজেশন ডাউনলোড। উচ্চমাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা পরীক্ষার জন্য সমস্ত রকম গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নউত্তর। West Bengal Higher Secondary Bengali Suggestion Download. WBCHSE Class 12th Bengali short question suggestion. HS Bengali Suggestion download. HS Question Paper Bengali. WB Higher Secondary Bengali suggestion and important questions. WBCHSE HS Class 12th Bengali Suggestion pdf.
Get the WBCHSE HS Class 12th Bengali Suggestion by winexam.in
West Bengal WBCHSE HS Class 12th Bengali Suggestion prepared by expert subject teachers. WB HS Bengali Suggestion with 100% Common in the Examination.
HS Bengali Suggestion
West Bengal Higher Secondary Bengali Suggestion Download. WBCHSE Class 12th Bengali short question suggestion. WBCHSE HS Class Bengali Suggestion download. Higher Secondary Question Paper Bengali.
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – প্রশ্ন উত্তর | WB HS Bengali Suggestion
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন (HS Bengali Suggestion) কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – প্রশ্ন উত্তর।
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন – Higher Secondary Bengali Suggestion | কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প)
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ডের (WBCHSE) সিলেবাস বা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা বিষয়টির সমস্ত প্রশ্নোত্তর। সামনেই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা, তার আগে winexam.in শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে নিয়ে এল উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশান – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – প্রশ্ন উত্তর । বাংলাে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই পড়ুন । আমাদের উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন প্ৰশ্ন ও উত্তর ।
দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা সাজেশন – WBCHSE Class 12th Bengali Suggestion | কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প)
আমরা WBCHSE উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার বাংলা বিষয়ের – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – প্রশ্ন উত্তর – সাজেশন নিয়ে কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – আলোচনা করেছি। আপনারা যারা এবছর দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা বা বা উচ্চমাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষা দিচ্ছেন, তাদের জন্য আমরা কিছু প্রশ্ন সাজেশন আকারে দিয়েছি. এই প্রশ্নগুলি পশ্চিমবঙ্গ দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা বা উচ্চমাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষা তে আসার সম্ভাবনা খুব বেশি। তাই আমরা আশা করছি উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন (HS Bengali Suggestion) কমন এই প্রশ্ন গুলো সমাধান করলে আপনাদের মার্কস বেশি আসার চান্স থাকবে।
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – সাজেশন | HS Class 12th Bengali Suggestion with FREE PDF Download
Bengali xi, Bengali xii, Bengali class xi, Bengali class xii, Bengali xi and xii, Bengali Eleven and Twelve, Bengali Eleven, Bengali Twelve, Bengali class Eleven, Bengali class Twelve, Bengali class Eleven and Twelve, class xii, class x Bengali, class xi and xii Bengali, HS Bengali SuggestionWBCHSE, syllabus, HS Bengali, HS engraji, engraji HS, class xii engraji, HSer engraji, ucho madhyomik engraji, ucho madhyomik Bengali, nobom shreni engraji, dados shreni engraji, nobom and dados shreni engraji, dados shreni engraji, dasham shreni engraji, exam preparation, examination preparation, gr D preparation, group D preparation, preparation, rail, net, set, wbcs, psc, ssc, csc, upsc, poriksha prostuti, pariksha prastuti, উচ্চমাধ্যমিক বাংলা, উচ্চমাধ্যমিক বাংলা, মাধ্যমিক মাধ্যমিক, একাদশ শ্রেণি বাংলা, দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা, একাদশ শ্রেণি বাংলা, দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা, ক্লাস টুএলভ বাংলা, মাধ্যমিকের বাংলা, বাংলা মাধ্যমিক – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প), দ্বাদশ শ্রেণী – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প), মাধ্যমিক বাংলা কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প), ক্লাস টুএলভ কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প), HS Bengali – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প), HS Class 12th কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প), Class X কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প), ইংলিশ, মাধ্যমিক ইংলিশ, পরীক্ষা প্রস্তুতি, রেল, গ্রুপ ডি, এস এস সি, পি, এস, সি, সি এস সি, ডব্লু বি সি এস, নেট, সেট, চাকরির পরীক্ষা প্রস্তুতি, HS Suggestion, HS Suggestion , HS Suggestion , West Bengal Secondary Board exam suggestion, West Bengal Secondary Board exam suggestion , WBCHSE, WBCHSE , মাধ্যমিক সাজেশান, মাধ্যমিক সাজেশান , মাধ্যমিক সাজেশান , মাধ্যমিক সাজেশন, উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশান , উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশান , উচ্চমাধ্যমিক বাংলা , উচ্চমাধ্যমিক বাংলা, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ, HS Suggestion Bengali , উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – সাজেশন | WBCHSE HS Class 12th Bengali Suggestion PDF, উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – সাজেশন | WBCHSE HS Class 12th Bengali Suggestion PDF, উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – সাজেশন | WBCHSE HS Class 12th Bengali Suggestion PDF, উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – সাজেশন | WBCHSE HS Class 12th Bengali Suggestion PDF, উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – সাজেশন | WBCHSE HS Class 12th Bengali Suggestion PDF, উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – সাজেশন | WBCHSE HS Class 12th Bengali Suggestion PDF,উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – সাজেশন | WBCHSE HS Class 12th Bengali Suggestion PDF, উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – সাজেশন | WBCHSE HS Class 12th Bengali Suggestion PDF, WBCHSE HS Class 12th Bengali Suggestion , WBCHSE HS Class 12th Bengali Suggestion.
FILE INFO : HS Bengali Suggestion with PDF Download for FREE | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন বিনামূল্যে ডাউনলোড করুণ | কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – MCQ প্রশ্নোত্তর, অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর, সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর, ব্যাখ্যাধর্মী প্রশ্নউত্তর
PDF Name : উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) – সাজেশন | HS Bengali Suggestion PDF
No. of Pages : 5
Download Link : Click Here To Download
এই (উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – কে বাঁচায়, কে বাঁচে ! (গল্প) সাজেশন | HS Bengali Suggestion PDF) পোস্টটি থেকে যদি আপনার লাভ হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম সফল হবে। আরোও বিভিন্ন স্কুল বোর্ড পরীক্ষা, প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার সাজেশন, অতিসংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত ও রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (All Exam Guide Suggestion, MCQ Type, Short, Descriptive Question and answer), প্রতিদিন নতুন নতুন চাকরির খবর (Job News in Bengali) জানতে এবং সমস্ত পরীক্ষার এডমিট কার্ড ডাউনলোড (All Exam Admit Card Download) করতে winexam.in ওয়েবসাইট ফলো করুন, ধন্যবাদ।